We use many innovations in daily life which were discovered in error or accidentally. Another thing involved in such a mistake is the addition of innovation.
"Vaginal Pracer Induser" was created to see if there was a relation between genital herpes and sexual tension. Besides, whether women can create perspicacity towards the vezinal pressure and the pens to see. But during the research, it is seen that this device is capable of providing sexual advances to women.
It is described in the Journal of Sex and Marital Therapies, which has a balloon that is inserted into the vagina, and then it is flushed with body temperature, so that the pressure of the vaginal pressure is felt.
This test is done on 42 healthy, average 24-year-old women. After inserting this device into their body it is flushed. Pressing a button if its pressure looks uncomfortable, it goes back to its previous state.
During the examination, they were offered a number of films. Some of them were pornographic, some were very ordinary films. Women say that the pressure of this device makes a lot of sexual intercourse during viewing pornographic movie.
About 30 percent of women were found to be suffering from pain during sex. On the other hand, only 7 percent of men are seen. In medicine, its name is Dispariunia, there are several factors that may be due to its physical and emotional back. This is mainly the center of research. Although some unexpected results were found from the study, it can be undoubtedly said that it will help researchers better understand pain during sex.
দৈনন্দিন জীবনে এমন অনেক উদ্ভাবন আমরা ব্যবহার করি যা কিনা ভুল করে বা দুর্ঘটনাবশত আবিষ্কৃত হয়েছিল। এমন ভুল করে তৈরি করা উদ্ভাবনের মাঝে যুক্ত হলো আরেকটি জিনিস।
“ভ্যাজাইনাল প্রেশার ইনডিউসার” তৈরি করা হয়েছিল যৌনাঙ্গে ব্যথা এবং যৌন উত্তেজনার মাঝে সম্পর্ক আছে কিনা তা দেখা জন্য। এর পাশাপাশি এটাও দেখার জন্য যে নারীরা ভ্যাজাইনাল প্রেশার এবং পেইনের প্রতি সহ্যক্ষমতা তৈরি করতে পারেন কিনা। কিন্তু গবেষণা চলাকালীন সময়ে দেখা যায়, এই ডিভাইসটি নারীদের যৌনতৃপ্তি দিতে সক্ষম।
জার্নাল অফ সেক্স অ্যান্ড ম্যারিটাল থেরাপিতে বর্ণনা করা হয়, এই ডিভাইসে থাকে একটি বেলুন যা যোনিতে প্রবেশ করানো হয় এবং এরপর শরীরের তাপমাত্রার পানি দিয়ে একে ফুলিয়ে তোলা হয়, যাতে ভ্যাজাইনাল ওয়ালে চাপ পড়ে।
৪২ জন সুস্থ, গড়ে ২৪ বছর বয়সী নারীর ওপর এই পরীক্ষা করা হয়। তাদের শরীরে এই ডিভাইস প্রবেশ করানোর পর তা ফুলিয়ে তোলা হয়। এর চাপ অস্বস্তিকর মনে হলে একটি বোতাম টিপলে তা আবার পূর্বের অবস্থায় চলে যায়।
পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে তাদেরকে বেশকিছু ফিল্ম দেখতে দেওয়া হয়। এর মাঝে কিছু ছিলো পর্নোগ্রাফিক, কিছু ছিল খুবই সাধারণ ফিল্ম। নারীরা জানান, পর্নোগ্রাফিক মুভি দেখার সময়ে এই ডিভাইসের চাপ তাদের মাঝে বেশি পরিমানে যৌনতৃপ্তি তৈরি করে।
যৌনক্রিয়ার সময়ে প্রায় ৩০ শতাংশ নারী ব্যথা পান বলে দেখা যায়। অন্যদিকে মাত্র ৭ শতাংশ পুরুষে তা দেখা যায়। চিকিৎসাবিজ্ঞানে এর নাম হলো ডিসপ্যারেউনিয়া, শারীরিক এবং মানসিক বেশ কিছু কারণ থাকতে পারে এর পেছনে। এই ব্যাপারটাই মূলত গবেষণাটির কেন্দ্র। যদিও গবেষণা থেকে অপ্রত্যাশিত কিছু ফলাফল পাওয়া গেছে, কিন্তু এটা সন্দেহাতিতভাবে বলা যায় যে যৌনক্রিয়ার সময়ে ব্যথার ব্যাপারে গবেষকদের আরো ভালোভাবে বুঝতে সাহায্য করবে তা।
No comments:
Post a Comment