Scientists have found a new solar system. The distance from the Earth to 620 light years, ie, 1,86,000 miles per second (600,000 miles per second) will take 620 years to reach there. There are five planets in the center of a star like the sun. They are close to the Earth and Neptune in the shape. It has been named 'K2-138'.
US Department of Space exploration is not a researcher at any organization like NASA. Those who have found this solar system are called 'citizen scientist' (Citizen Scientists). How did this solar system find? NASA 'Kepler' telescope has been taking pictures of the universe for several years. In a couple of years, two hundred and eighty thousand stars have been photographed. These photographs have been deposited by about 20 million documents. It is impossible for certain scientists to research such a huge amount of documents. That's why a project was taken, which was open to all. Any scientists from any part of the world can observe these documents. The name of the project is given as 'Exoplanet Explorer'.
Scientists associated with the project said that more than 10,000 scientists took part in 48 hours of the launch. After three days it is found in 'K12-138'.
নতুন একটি সৌরজগতের সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। পৃথিবী থেকে এই সৌরজগতের দূরত্ব ৬২০ আলোকবর্ষ, অর্থাৎ আলোর গতিতে (প্রতি সেকেন্ডে এক লাখ ৮৬ হাজার মাইল) ছুটলে সেখানে পৌঁছতে ৬২০ বছর সময় লাগবে। সেখানে সূর্যের মতো একটি নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে পাঁচটি গ্রহ ঘুরছে। আকৃতিতে এগুলো পৃথিবী ও নেপচুনের কাছাকাছি। এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘কে২-১৩৮’।
মহাকাশ গবেষণা বিষয়ক মার্কিন সংস্থা নাসার মতো কোনো প্রতিষ্ঠানের গবেষক নন। এই সৌরজগতের সন্ধান যাঁরা পেয়েছেন, তাঁদের বলা হচ্ছে ‘নাগরিক বিজ্ঞানী’ (সিটিজেন সায়েন্টিস্টস)। কিভাবে এই সৌরজগতের সন্ধান মিলেছে? নাসার ‘কেপলার’ টেলিস্কোপ কয়েক বছর ধরেই মহাবিশ্বের ছবি তুলে আসছে। কয়েক বছরে দুই লাখ ৮০ হাজার নক্ষত্রের ছবি তুলেছে। এসব ছবি তুলতে গিয়ে জমা হয়েছে প্রায় ২০ লাখ নথি। এত বিপুল পরিমাণ নথি গবেষণা করা নির্দিষ্ট কয়েকজন বিজ্ঞানীর পক্ষে একরকম অসম্ভব। এ কারণে একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়, যা ছিল সবার জন্য উন্মুক্ত। বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে যেকোনো বিজ্ঞানী এসব নথি পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন। প্রকল্পের নাম দেওয়া হয় ‘এক্সোপ্লানেট এক্সপ্লোরার’।
প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত বিজ্ঞানীরা জানান, চালু হওয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ১০ হাজারের বেশি বিজ্ঞানী তাতে অংশ নেন। এরপর তিন দিনের মাথায় পাওয়া যায় ‘কে২-১৩৮’-এর সন্ধান।
US Department of Space exploration is not a researcher at any organization like NASA. Those who have found this solar system are called 'citizen scientist' (Citizen Scientists). How did this solar system find? NASA 'Kepler' telescope has been taking pictures of the universe for several years. In a couple of years, two hundred and eighty thousand stars have been photographed. These photographs have been deposited by about 20 million documents. It is impossible for certain scientists to research such a huge amount of documents. That's why a project was taken, which was open to all. Any scientists from any part of the world can observe these documents. The name of the project is given as 'Exoplanet Explorer'.
Scientists associated with the project said that more than 10,000 scientists took part in 48 hours of the launch. After three days it is found in 'K12-138'.
নতুন একটি সৌরজগতের সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। পৃথিবী থেকে এই সৌরজগতের দূরত্ব ৬২০ আলোকবর্ষ, অর্থাৎ আলোর গতিতে (প্রতি সেকেন্ডে এক লাখ ৮৬ হাজার মাইল) ছুটলে সেখানে পৌঁছতে ৬২০ বছর সময় লাগবে। সেখানে সূর্যের মতো একটি নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে পাঁচটি গ্রহ ঘুরছে। আকৃতিতে এগুলো পৃথিবী ও নেপচুনের কাছাকাছি। এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘কে২-১৩৮’।
মহাকাশ গবেষণা বিষয়ক মার্কিন সংস্থা নাসার মতো কোনো প্রতিষ্ঠানের গবেষক নন। এই সৌরজগতের সন্ধান যাঁরা পেয়েছেন, তাঁদের বলা হচ্ছে ‘নাগরিক বিজ্ঞানী’ (সিটিজেন সায়েন্টিস্টস)। কিভাবে এই সৌরজগতের সন্ধান মিলেছে? নাসার ‘কেপলার’ টেলিস্কোপ কয়েক বছর ধরেই মহাবিশ্বের ছবি তুলে আসছে। কয়েক বছরে দুই লাখ ৮০ হাজার নক্ষত্রের ছবি তুলেছে। এসব ছবি তুলতে গিয়ে জমা হয়েছে প্রায় ২০ লাখ নথি। এত বিপুল পরিমাণ নথি গবেষণা করা নির্দিষ্ট কয়েকজন বিজ্ঞানীর পক্ষে একরকম অসম্ভব। এ কারণে একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়, যা ছিল সবার জন্য উন্মুক্ত। বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে যেকোনো বিজ্ঞানী এসব নথি পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন। প্রকল্পের নাম দেওয়া হয় ‘এক্সোপ্লানেট এক্সপ্লোরার’।
প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত বিজ্ঞানীরা জানান, চালু হওয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ১০ হাজারের বেশি বিজ্ঞানী তাতে অংশ নেন। এরপর তিন দিনের মাথায় পাওয়া যায় ‘কে২-১৩৮’-এর সন্ধান।
No comments:
Post a Comment