Sunday, January 14, 2018

পর্নস্টারকে মুখ বন্ধ রাখতে লক্ষ ডলার দিয়েছিলেন ট্রাম্প! Trump to pay a million dollars to pay off penster!

He did not want to reveal hidden sex. So Donald Trump had 'contracted' for millions of dollars with one panester! Trump, who had a relationship with Stanford Clifford, had spent $ 1.300 million to close the mouth. On Friday, the 'The Wall Street Journal' released a report on Friday that it was a "contract" before the presidential election.

It was written in 2006 that Stephanie Clifford was introduced to an event on the field of golf in Tramp. American actress Stefanie also has a reputation as a pornographer. Trump was involved in this one year before he was married to Melanie. Everything was going well. There was no headache on Trump-Stefani's relationship. Nobody knew anything.

However, since the announcement of Trump's name in the race for presidential candidate, his personal life began to debate throughout the world. Apart from Stephanie, her intimate and sexual relationship with many women also started to appear openly. At that time the press was heard talking about the pornstar.




That is why he has learned many polygamy from different fields. If there is any sexual relations with pornstar, the election can be affected. Trump wants to stop Staffey's face by assessing that. And he was initially successful in that. For this, he has to spend 1 million 30 thousand US dollars. The incident took place, just one month before the presidential election in October 2016.

Trump did not talk directly with Stephanie on this issue. Stephanie's lawyer Keith Davidson spoke to Trump's personal lawyer Michael Cohen. In Los Angeles, the money is deposited in the accounts of the City National Bank. It has been claimed that in the report.

Although the US president denied the whole incident. Trump lawyer Cohen has sent a document signed by the pornster to the Wall Street office to prove that the charges of stopping Fahl's mouth are completely false. Cohen's claim, from Stephanie's signature document, she did not receive any money from Trump to keep her mouth shut.

A statement from the White House was issued on Friday noon after the news was published in the Wall Street Journal. It is reported that these words are old. It has been published in the media earlier this way. In a statement a couple of years ago, the trump has denied the words at the time of election. Cohen said on Friday, "The journal (Wall Street) has been publishing false news for the last one year."

Although this is not the first. A few days before the presidential election, the Wall Street Journal had published the story of the trump. Trump was trying to stop the face of a tabloid named National Enquirer for one and a half million dollars. The tabloid did not print the sexual relationship with actress Karen McDougall on Trump's sexual relationship.

লুকনো যৌন সম্পর্কের কথা প্রকাশ্যে আনতে চাননি। তাই এক পর্নস্টারের সঙ্গে লক্ষাধিক ডলারের বিনিময়ে ‘চুক্তি’ করেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প! যাঁর সঙ্গে সম্পর্ক ছিল, সেই পর্নস্টার স্টেফানি ক্লিফোর্ডের মুখ বন্ধ করতে ১ লক্ষ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার খরচা করেছিলেন ট্রাম্প। ২০১৬-য় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগেই ওই ‘চুক্তি’ হয় বলে শুক্রবার ‘দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল’ একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

সেখানে লেখা হয়েছে, ২০০৬ সালে গল্‌ফের মাঠে একটি ইভেন্টে গিয়ে স্টেফানি ক্লিফোর্ডের সঙ্গে পরিচয় হয় ট্রাম্পের। মার্কিন অভিনেত্রী স্টেফানি-র পর্নস্টার হিসাবেও খ্যাতি রয়েছে। মেলানিয়ার সঙ্গে বিয়ে হওয়ার এক বছর আগেই এই সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন ট্রাম্প। সব কিছু ঠিকঠাকই চলছিল। ট্রাম্প-স্টেফানির সম্পর্ক নিয়ে কারও কোনও মাথাব্যথা ছিল না। কেউ কিছু জানতেনও না।

কিন্তু, প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীর দৌড়ে ট্রাম্পের নাম ঘোষণার পর থেকেই তাঁর ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে আলোচনা শুরু হয় গোটা দুনিয়া জুড়ে। স্টেফানি ছাড়াও বহু নারীর সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠ এবং যৌন সম্পর্কের কথাও প্রকাশ্যে আসতে শুরু করে। সেই সময়ে সংবাদমাধ্যমে এ নিয়ে কথা বলতে শোনা যায় ওই পর্নস্টারকে।




এমনিতেই তাঁর বহুগামিতা বিভিন্ন মহলে রীতিমতো চর্চার বিষয়। তাঁর মধ্যে পর্নস্টারের সঙ্গে যৌন সম্পর্কের কথা জানাজানি হলে নির্বাচনে প্রভাব পড়তে পারে। সেটা অনুমান করেই স্টেফানির মুখ বন্ধ করতে চান ট্রাম্প। আর তাতে প্রাথমিক ভাবে সফলও হন তিনি। এ জন্য ১ লক্ষ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার খরচ করতে হয় তাঁকে। আর ঘটনাটি ঘটে, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ঠিক এক মাস আগে ২০১৬-র অক্টোবরে।

ট্রাম্প অবশ্য সরাসরি এ বিষয়ে স্টেফানির সঙ্গে কথা বলেননি। ট্রাম্পের ব্যক্তিগত আইনজীবী মাইকেল কোহেনের সঙ্গে কথা হয় স্টেফানির আইনজীবী কেইথ ডেভিডসনের। লস অ্যাঞ্জেলেস-এ সিটি ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্টে ওই টাকা জমা পড়ে। এমনটাই দাবি করা হয়েছে ওই প্রতিবেদনে।

যদিও গোটা ঘটনার কথা অস্বীকার করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। স্টেফানির মুখ বন্ধ রাখার অভিযোগ যে সম্পূর্ণ মিথ্যা, তা প্রমাণ করতে ওই পর্নস্টারের সই করা একটি নথিও ওয়াল স্ট্রিটের দফতরে পাঠিয়েছেন ট্রাম্পের আইনজীবী কোহেন। কোহেনের দাবি, স্টেফানির সই করা ওই নথি থেকেই স্পষ্ট, ‘মুখ বন্ধ’ রাখার জন্য তিনি ট্রাম্পের কাছে থেকে কোনও টাকা নেননি।

ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে এই খবর প্রকাশিত হওয়ার পরেই শুক্রবার দুপুরে হোয়াইট হাউস থেকে এক বিবৃতি দেওয়া হয়। তাতে জানানো হয়, এই কথাগুলো পুরনো। এর আগেও এ ভাবে সংবাদমাধ্যমে তা প্রকাশিত হয়েছে। বছর দুয়েক আগে নির্বাচনের সময়েই ট্রাম্প এ কথাগুলো অস্বীকার করেছেন বলেও জানানো হয় ওই বিবৃতিতে। পাশাপাশি কোহেন শুক্রবার অভিযোগ করেন, ‘‘ওই জার্নালটি (ওয়াল স্ট্রিট) গত এক বছর ধরে ভুয়ো খবর ছাপছে।’’

যদিও এই প্রথম নয়। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের কয়েক দিন আগে এই ওয়াল স্ট্রিট জার্নালেই ট্রাম্পের এমন ‘কীর্তি’র কথা ফলাও করে ছাপা হয়েছিল। সেখানে লেখা হয়েছিল, ন্যাশনাল এনকুইরার নামে একটি ট্যাবলয়েডের মুখ দেড় লাখ মার্কিন ডলারের বিনিময়ে বন্ধ করার চেষ্টা করেন ট্রাম্প। তার জেরেই অভিনেত্রী কারেন ম্যাকডউগালের সঙ্গে ট্রাম্পের যৌন সম্পর্কের কথা ছাপায়নি ওই ট্যাবলয়েড।

No comments:

Post a Comment