File images
Not to mention the poor insomnia patients. The common healthy people sometimes spend the night sleepy. And next morning it seems darker than the night. Frequently roaming around the Internet to find solutions to this problem But after all things, I did not even sleep.
Professor Michael Schlein of the Department of Psychology at Belor University of the United States came forward to solve this problem. She and her research team conducted a survey on 57 people aged 19-2 years.
He told them to sleep in an laboratory by dividing them into two groups. Before sleeping, they asked to make a list of their minds so that their actions and actions would be detailed. That is, they are asked to create a list of the tasks they have done and who have the desire to do so. After sleeping, he asked the list to separate the two groups and write them.
Those who have already written the list of work done, they found that their sleep was not easy. But those who have not written a list of unhealthy jobs, they have fallen asleep within 16 minutes of preparing the list.
From this schoolin and his colleagues have come to the conclusion that the construction of the future-workbook will definitely remove insomnia. Their research has been published in the famous journal Experimental Psychology.
কড়া অনিদ্রা রোগীদের কথা হচ্ছে না। সাধারণ সুস্থ মানুষেরও মাঝে মাঝে বিনিদ্র রাত কাটে। আর পরের সকালটাকে মনে হয় রাতের চেয়েও অন্ধকার। এই সমস্যার সমাধান খুজতে ইন্টারনেটের আনাচে-কানাচে ঘুরে বেড়ান প্রায়ই। কিন্তু এতকিছুর পরেও ঘুম কিন্তু আসেনি।
এই সমস্যার সমাধানে এগিয়ে এসেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বেলোর বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মাইকেল স্কুলিন। তিনি ও তার গবেষকদল ৫৭ জন ১৯-২০ বছর বয়সি মানুষের উপরে একটি সমীক্ষা চালান।
তাদের দু’টি দলে ভাগ করে একটি পরীক্ষাগারে ঘুমাতে বলেন। ঘুমোনোর আগে তাদের তিনি মনে মনে একটা তালিকা তৈরি করতে বলেন, যাতে তাদের করা ও না-করা কাজগুলি বিশদে থাকবে। অর্থাৎ যে কাজগুলি তারা করেছেন এবং যেগুলি করার ইচ্ছা তাদের রয়েছে, সেগুলির একটি তালিকা তাদের তৈরি করতে বলা হয়। ঘুম ভাঙার পরে দুই দলকে আলাদা করে সেই তালিকাটি তিনি লিখতে বলেন।
যারা ইতিমধ্যে করা কাজগুলির তালিকা লিখলেন, দেখা গেল তাদের ঘুম সহজে আসেনি। কিন্তু যারা না-করা কাজের তালিকা লিখেছেন, তারা তালিকা প্রস্তুতের ১৬ মিনিটের মধ্যেই ঘুমিয়ে পড়েছেন।
এ থেকে স্কুলিন ও তার সহযোগীরা সিদ্ধান্তে এসেছেন যে, ভবিষ্যত-কর্মতালিকা নির্মাণ নিশ্চিত ভাবে অনিদ্রাকে দূর করে। তাঁদের গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে ‘এক্সপেরিমেন্টাল সাইকোলজি’ নামের বিখ্যাত জার্নালে।
Not to mention the poor insomnia patients. The common healthy people sometimes spend the night sleepy. And next morning it seems darker than the night. Frequently roaming around the Internet to find solutions to this problem But after all things, I did not even sleep.
Professor Michael Schlein of the Department of Psychology at Belor University of the United States came forward to solve this problem. She and her research team conducted a survey on 57 people aged 19-2 years.
He told them to sleep in an laboratory by dividing them into two groups. Before sleeping, they asked to make a list of their minds so that their actions and actions would be detailed. That is, they are asked to create a list of the tasks they have done and who have the desire to do so. After sleeping, he asked the list to separate the two groups and write them.
Those who have already written the list of work done, they found that their sleep was not easy. But those who have not written a list of unhealthy jobs, they have fallen asleep within 16 minutes of preparing the list.
From this schoolin and his colleagues have come to the conclusion that the construction of the future-workbook will definitely remove insomnia. Their research has been published in the famous journal Experimental Psychology.
কড়া অনিদ্রা রোগীদের কথা হচ্ছে না। সাধারণ সুস্থ মানুষেরও মাঝে মাঝে বিনিদ্র রাত কাটে। আর পরের সকালটাকে মনে হয় রাতের চেয়েও অন্ধকার। এই সমস্যার সমাধান খুজতে ইন্টারনেটের আনাচে-কানাচে ঘুরে বেড়ান প্রায়ই। কিন্তু এতকিছুর পরেও ঘুম কিন্তু আসেনি।
এই সমস্যার সমাধানে এগিয়ে এসেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বেলোর বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মাইকেল স্কুলিন। তিনি ও তার গবেষকদল ৫৭ জন ১৯-২০ বছর বয়সি মানুষের উপরে একটি সমীক্ষা চালান।
তাদের দু’টি দলে ভাগ করে একটি পরীক্ষাগারে ঘুমাতে বলেন। ঘুমোনোর আগে তাদের তিনি মনে মনে একটা তালিকা তৈরি করতে বলেন, যাতে তাদের করা ও না-করা কাজগুলি বিশদে থাকবে। অর্থাৎ যে কাজগুলি তারা করেছেন এবং যেগুলি করার ইচ্ছা তাদের রয়েছে, সেগুলির একটি তালিকা তাদের তৈরি করতে বলা হয়। ঘুম ভাঙার পরে দুই দলকে আলাদা করে সেই তালিকাটি তিনি লিখতে বলেন।
যারা ইতিমধ্যে করা কাজগুলির তালিকা লিখলেন, দেখা গেল তাদের ঘুম সহজে আসেনি। কিন্তু যারা না-করা কাজের তালিকা লিখেছেন, তারা তালিকা প্রস্তুতের ১৬ মিনিটের মধ্যেই ঘুমিয়ে পড়েছেন।
এ থেকে স্কুলিন ও তার সহযোগীরা সিদ্ধান্তে এসেছেন যে, ভবিষ্যত-কর্মতালিকা নির্মাণ নিশ্চিত ভাবে অনিদ্রাকে দূর করে। তাঁদের গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে ‘এক্সপেরিমেন্টাল সাইকোলজি’ নামের বিখ্যাত জার্নালে।
No comments:
Post a Comment