The world is still divided on the question of voluntary death rights. Legal recognition can start with the use of it's nerve This proposal could not be accepted by many countries of the world. Excerpts are Switzerland only. There is a debate on voluntary deaths in the country, which is a legal matter. The debate added a new dimension. It has been discovered - a sophisticated instrument supported by voluntary donations. Which will cover the cover of the restlessness without any trouble.
This machine is simply called suicide machine. The detector is currently the leader of the Netherlands, Professor Philip Nish, though he has been named as Sarko. This device will be filled with the help of advanced technology.
Even without any problem, the expert said about the device, initially, Professor Nishake. Later explained in detail its effectiveness.
As seen in the picture, its size is like a coffin. Here is the page for the last time, the bed of the dying person. Then the lid of the machine will be closed inside it. After pressing a button, the liquid nitrogen will go out slowly inside the machine. In addition, the amount of oxygen inside the machine will be reduced to 5%. As a result, the person will become unconscious within a minute. He will leave the last breath in the next five minutes. Then the coffin can be separated from the machine, says the professor.
Professor Nishk further said that this suicide machine has been developed with the help of 3D printing technology. As a result, any country in the world will be able to create it with the help of 3D printing. Before that, the family, voluntary people and his physician need to understand the entire operation system, before he is warned.
It is known that this suicides machine can only be affordable in Switzerland. The machine will be available in many clinics in the country. The world will be able to buy it from next year.
Naturally, after the discovery of this suicides machine, Professor Nish faced a serious controversy. Many people are likening it to Hitler with hatred. But he did not see any mistake in his invention. Since 1996, he has been working on the right to voluntary rights. Professor has pledged to continue in the future.
স্বেচ্ছায় মৃত্যুর অধিকারের প্রশ্নে এখনও পৃথিবী দ্বিধাবিভক্ত। আইনী স্বীকৃতি দিলে তাকে ব্যবহার করে শুরু হতে পারে নরমেধ। এই দ্বিধা থেকেই পৃথিবীর অনেক দেশ সায় দিতে পারেনি এই প্রস্তাবে। ব্যতীক্রম একমাত্র সুইজারল্যান্ড। সেখানে স্বেচ্ছায় মৃত্যু আইনত স্বীকৃত বলে বিতর্কের কাঠগড়ায় রয়েছে এই দেশ। সেই বিতর্কে এবার যোগ হলো এক নতুন মাত্রা। আবিষ্কৃত হলো- স্বেচ্ছামৃত্যুর সহায়ক এক অত্যাধুনিক যন্ত্র। যা কোনো কষ্ট ছাড়াই চিরনিদ্রার আবরণে ঢেকে দেবে মৃত্যুপথযাত্রীকে।
সহজভাবে এই যন্ত্রকে বলা হচ্ছে সুইসাইড মেশিন। আবিষ্কারক বর্তমানে নেদারল্যান্ডবাসী অধ্যাপক ফিলিপ নিশকে যদিও এর নাম রেখেছেন সারকো। এই যন্ত্র উন্নত প্রযুক্তির সাহায্যে পূর্ণ করবে স্বেচ্ছামৃত্যুকামীর বাসনা।
তাও কোনো কষ্ট ছাড়াই, যন্ত্রটি সম্পর্কে প্রাথমিকভাবে এটুকুই জানিয়েছেন অধ্যাপক নিশকে। পরে বিশদে ব্যাখ্যা করেছেন এর কার্যকারিতা।
যেমনটা দেখছেন ছবিতে, এর আকার অনেকটা কফিনের মতো। এখানেই শেষ বারের জন্য পাতা হবে মৃত্যুপথযাত্রীর শয্যা। তারপর তাকে ভিতরে রেখে মেশিনের ঢাকনা বন্ধ করে দেওয়া হবে। এরপর একটা বোতাম টিপে দিলে মেশিনের ভিতরে ধীরে ধীরে বেরোতে থাকবে তরল নাইট্রোজেন। সেই সঙ্গে মেশিনের ভিতরে থাকা অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যাবে ৫%। তার ফলে এক মিনিটের মধ্যেই সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়বেন ওই ব্যক্তি। পরের পাঁচ মিনিটের মধ্যেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করবেন তিনি। তারপর কফিনটি আলাদা করে নেওয়া যাবে যন্ত্র থেকে, বলছেন অধ্যাপক।
অধ্যাপক নিশকে আরও জানিয়েছেন, এই সুইসাইড মেশিনটি তৈরি হয়েছে ৩ডি প্রিন্টিং প্রযুক্তির সহায়তায়। ফলে তার অনুমতি পেলে পৃথিবীর যে কোনো দেশ তা ৩ডি প্রিন্টিংয়ের সাহায্যে তৈরি করতে সক্ষম হবে। তবে তার আগে অনলাইনে পরিবার, স্বেচ্ছামৃত্যুকামী মানুষ এবং তার চিকিৎসককে বুঝে নিতে হবে পুরো পরিচালন পদ্ধতি, সতর্ক করে দিচ্ছেন তিনি।
জানা গেছে, আপাতত এই সুইসাইড মেশিন শুধু সুইজারল্যান্ডেই সুলভ হতে পারে। সেই দেশের নানা ক্লিনিকে স্থান পাবে যন্ত্রটি। আগামী বছর থেকে সারা পৃথিবী চাইলে তা খরিদ করতে পারবে।
স্বাভাবিকভাবেই এই সুইসাইড মেশিন আবিষ্কারের পর অধ্যাপক নিশকে মুখোমুখি হয়েছেন ঘোর বিতর্কের। বিদ্বেষে অনেকে তাকে তুলনা করছেন হিটলারের সঙ্গেও। কিন্তু তিনি নিজের এই আবিষ্কারে কোনো ভুল দেখতে পাচ্ছেন না। ১৯৯৬ সাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত তিনি কাজ করে চলেছেন স্বেচ্ছামৃত্যুর অধিকার নিয়ে। ভবিষ্যতেও তা চলবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন অধ্যাপক।
No comments:
Post a Comment