Wednesday, January 17, 2018

হাঁচি চাপার চেষ্টা করতে গিয়ে ছিঁড়ে গেল গলার পেশী! Tired of trying to pressure sneezing muscles!


Symbolic pictures

Physicians say, trying to prevent sneezing is dangerous, stop trying to stop them. After a person tries to sneeze his neck muscles after being sneezed in England, the physicians are warning that not to try - because it can cause severe damage to the throat, ears and even brain.

The name of the person who was thirty-four years old was not published. However, she had so much sneezing and she wanted to put it in the same way as she closed her nose - which torn her soft tissue inside her neck.

Physicians say that such an incident is very rare and unusual, but it should be aware of the possible danger of trying to sneeze.

In a report in the British Medical Journal, physicians say that this may lead to damage to the ear, even if the brain's blood circulatory system is already weakened, it can rupture.

The infected person said that after the sneezing, a sound was made on his neck. At the same time, he realized that there was pain in his throat and it was difficult to swallow or talk.

When he came to the doctor, he could see his throat and neck swollen, tissues became sensitive.

In X-ray, its airway has exploded, and the air came out with its breathing and it came to its muscles soft muscle.

After that, he has to stay in the hospital for seven days, the tube inside the neck is fed and fed - as long as the airway's tissue does not automatically pair. The person has now completely recovered.

Experts of the Lancer Royal Infirmary's nose and throat specialist say, trying to stop sneezing from the nose and mouth are dangerous, and it can lead to various dangers. So instead of doing it, cover your face with softer sneezing.

চিকৎসকরা বলছেন, নাকমুখ বন্ধ করে হাঁচি ঠেকানোর চেষ্টা বিপজ্জনক। ইংল্যান্ডের লেস্টারে এক ব্যক্তি হাঁচি চাপতে গিয়ে তার গলার পেশী ছিঁড়ে ফেলার পর চিকৎসকরা সতর্ক করে দিচ্ছেন, এমন চেষ্টা না করতে -কারণ এতে গলা, কান এমনকি মস্তিষ্কেরও মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।

চৌত্রিশ বছর বয়স্ক ওই ব্যক্তির নাম প্রকাশ করা হয়নি। তবে তার এত জোরে হাঁচি এসেছিল এবং তিনি নাক-মুখ বন্ধ করে এমনভাবে তা চেপে রাখতে চেয়েছিলেন- যার ফলে তার গলার ভেতরের নরম টিস্যু ছিঁড়ে যায়।

চিকৎসকরা বলছেন, এমন ঘটনা খুবই বিরল এবং অস্বাভাবিক, তবে এটা ঠিক যে হাঁচি চাপার চেষ্টার সম্ভাব্য বিপদ সম্পর্কে সচেতন হওয়া উচিত।

ব্রিটিশ মেডিকেলে জার্নালে এক প্রতিবেদনে চিকৎসকরা বলছেন, এর ফলে কানের ক্ষতি হতে পারে, এমনকি মস্তিষ্কের রক্ত সংবহনকারী কোন শিরা আগে থেকেই দুর্বল হয়ে গিয়ে থাকলে তা ফেটে যেতে পারে।

আক্রান্ত লোকটি চিকৎসকরা বলেন, হাঁচি চাপার পরই তার ঘাড়ে কট করে একটা শব্দ হয়। সাথে সাথেই তিনি বুঝতে পারেন, তার গলায় ব্যথা হচ্ছে এবং কোন কিছু গিলতে বা কথা বলতে কষ্ট হচ্ছে।

চিকৎসকের কাছে গেলে তারা পরীক্ষা করে দেখতে পান তার গলা এবং ঘাড় ফুলে গেছে, টিস্যুগুলো স্পর্শকাতর হয়ে গেছে।

এক্সরে ছবিতে দেখা যায়, তার শ্বাসনালী ফেটে গেছে এবং শ্বাস নেবার সময় তা দিয়ে বাতাস বেরিয়ে তার গলার নরম পেশীতে এসে লাগছে।

এর পর তাকে সাতদিন হাসপাতালে থাকতে হয়, গলার ভেতর নল ঢুকিয়ে খাওয়ানো হয়- যতদিন শ্বাসনালীর টিস্যু আপনাআপনি জোড়া না লাগে। ওই ব্যক্তি এখন পুরোপুরি সেরে উঠেছেন।

লেস্টার রয়াল ইনফার্মারির নাক-কান-গলা বিশেষজ্ঞ চিকৎসকরা বলছেন, নাক-মুখ বন্ধ করে হাঁচি ঠেকানোর চেষ্টা বিপজ্জনক, এবং এতে নানা বিপদ হতে পারে। তাই তা না করে বরং উচিত কাপড় দিয়ে মুখ ঢেকে হাঁচি দেয়া।

No comments:

Post a Comment