Wednesday, January 24, 2018

ম্যাচ সেরার পুরস্কার পেয়েও হতাশ তামিম Tamim getting disappointed with the match award

Bangladesh won the tri-series tri-series with a 91-run win against Zimbabwe. This match was the match of the Dashing opener Tamim Iqbal. As the first Bangladeshi cricketer, he has reached the milestone of 6000 runs. Tamim has become the owner of another record. The highest runs in a particular venue are the same. The legendary legend cricketer Sanath Jayasuriya has topped

Tamim, 84 against Zimbabwe in the first match, 84 against Sri Lanka in the second match and 76 in the third match, Tamim became the best. But he is a bit disappointed to not get so close to the hundred. "It is always disappointing to have not come to the hundred in the last two matches. Today was also a great opportunity. There was no need to do anything special. Maybe I could have scored a hundred more if I could bat more 6-7.



Without Zimbabwe, none Shakib and Tamim could not fire without bat. After the dismissal of Shakib-Tamim, the team's run-outs will be stalled. Mushfiqur Rahim did not get big runs in this match, as well as Riyad out of the match with just two runs. Bangladesh's middle order did not get runs in 216 innings to stop the innings. After Mushfiq-Riyad was out, Shabbir, Nasir also went back fast.

Tamim Iqbal, who was responsible for the batting, was playing more than 100 balls at that time and I knew how to play on this wicket. As a senior cricketer, I should have been in the crease for at least 40-45 overs. It is very difficult to bat there for any new batsman. If I could rotate a strike with more than 5-6 singles then maybe it would not have been.

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৯১ রানের জয়ের মাধ্যমে ত্রিদেশীয় সিরিজে টানা তৃতীয় জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। এই ম্যাচটি ছিল ড্যাসিং ওপেনার তামিম ইকবালের রেকর্ডের ম্যাচ। প্রথম বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে ৬ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন। আরেকটি রেকর্ডের মালিক হয়েছেন তামিম। নির্দিষ্ট কোনো ভেন্যুতে সর্বোচ্চ রান এখন তারই। টপকে গেছেন তিনি লঙ্কান কিংবদন্তি ক্রিকেটার সনাৎ জয়াসুরিয়াকে।

প্রথম ম্যাচে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৮৪, দ্বিতীয় ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৮৪ এবং তৃতীয় ম্যাচে ৭৬ রান করে ম্যাচ সেরা হন তামিম। তবে সেঞ্চুরির এতো কাছে এসেও না পাওয়াতে কিছুটা হতাশ তিনি। গতকাল সংবাদ সম্মেলনে বলেন, গত দুই ম্যাচেই সেঞ্চুরির কাছে এসেও না করতে পারা এটি সবসময়ই হতাশাজনক। আজকেও একটি বড় সুযোগ ছিল। বিশেষ কিছু করার প্রয়োজন ছিল না। হয়তো আরও ৬-৭ ওভার ব্যাটিং করতে পারলে সেঞ্চুরি করতে পারতাম।



জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এক সাকিব ও তামিম ছাড়া ব্যাট হাতে জ্বলে উঠতে পারেননি কেউই। সাকিব-তামিমের আউটের পর দলের রানের চাকাও যেন অচল হয়ে পড়ে। এই ম্যাচে বড় রান পাননি মুশফিকুর রহিম, পাশাপাশি  মাত্র ২ রান করে আউট হন রিয়াদ। দলের মিডল অর্ডাররা রান না পাওয়াতে ২১৬ এ ইনিংস থামে বাংলাদেশের। মুশফিক-রিয়াদের আউটের পর সাব্বির, নাসিরও ফিরে যান দ্রুত।

এমন ব্যাটিংয়ের জন্য নিজেকে দায়ী করছেন তামিম ইকবাল, আমি ১০০ এর বেশি বল খেলে ফেলছিলাম ওই সময় এবং আমি জানতাম এই উইকেটে কীভাবে খেলতে হয়। সিনিয়র ক্রিকেটার হিসেবে অন্তত ৪০-৪৫ ওভার পর্যন্ত ক্রিজে থাকা উচিত ছিল আমার। যেকোন নতুন ব্যাটসম্যানের জন্য সেখানে গিয়ে ব্যাটিং করা খুবই কঠিন। আমি যদি আরো ৫-৬ ওভার সিঙ্গেল নিয়ে স্ট্রাইক রোটেট করতে পারতাম তাহলে হয়তো এটি হতো না।

No comments:

Post a Comment