Mia caliph! The blue screen is a name shaken. Other chemistry books in the dark of the night! There is no end to the mystery of this emerging blue-star. Even in the world's diplomatic circles, this blue star is studied very well. The question of everyone's mind, who is the representative of the blue-world, who is trembling in the real sense?
Caliph Arabic word. Whose Bengali meaning is representative. However, there are billions of criticism with this Lebanese blue-beauty dress. The face of the head wearing a hijab is actually the representative of someone? In the patriarchal Middle East, she has taken many conservative customs in the world and has taken herself to a unique height in the world. There is some trouble in his life behind this, not the pain of getting?
Born in Beirut in Lebanon in 1993. At the age of 10, the family started living in the United States. In 2000, Bachelor's degree in History from the University of Texas at El Paso School In 2014 the local fast food restaurant started work. Then in some way the blue-world. On December 28, last year, Farhad gave fame to the world's number 1 pornographic fame!
This is just as surprising to the women in the middle of the conservative women in the Middle East. At least, in a country where militant groups such as ISIS are not able to follow women's market. 'Dusty girl' did not stop here. Recently, Miyo shared a picture of himself on Instagram and Twitter, where the first line of Lebanon's national anthem written in Arabic by Miyani.
Naturally, there has been a rise in the rise in the Middle East. Fundamentalist organizations are also not criticized. Mia is now living in Florida, USA Some time ago, the condemnation has answered on Twitter. Miyya wrote, 'Is there no serious problem in the Middle East except me? Could you find a president of the country? What is the ISIS militants thinking about the Middle East? "Many people have stopped listening to these comments by 21-year-old Mia Khalifa.
It's not unusual at all. An Arab country will insult Islam by the porn star, also in the porn video? This means that you are giving Misrals to Azrail. Anyway, in the next interview with the Washington Post, this blue-beautiful said that he took the matter as a satire. That's how it should be seen!
The caliph said, at one time the Lebanese nation was proud of the modernity of the Middle East. They followed Western customs so much that they were proud of themselves. Today they have become absorbed in the primitive tradition. They forgot women rights! Naturally the question has been raised, is this only about Mia? Or is he representing the world in front of the world?
মিয়া খলিফা! নীল পর্দা কাঁপানো একটা নাম। রাতের অন্ধাকারে অন্য রসায়ন বইয়ে দেয় বিছানা! উঠতি এই নীল-তারকাকে নিয়ে রহস্যের অন্ত নেই পুরুষ মনে। এমনকি বিশ্বের কুটনৈতিক মহলেও এই নীল তারকা বেশ চর্চিত। প্রত্যেকের মনে একটাই প্রশ্ন, নীল-দুনিয়া কাঁপানো এই নীল-সুন্দরী প্রকৃত অর্থে কাদের প্রতিনিধি?
খলিফা আরবি শব্দ। যার বাংলা অর্থ প্রতিনিধি। কিন্তু, এই লেবাননী নীল-সুন্দরীর পোশাক নিয়েই রয়েছে কোটি কোটি সমালোচনা। মুখ-মাথা ঢাকা হিজাব পরা মেয়েটি কি আসলে কারও প্রতিনিধি? পুরুষতান্ত্রিক মধ্যপ্রাচ্যে নানা রক্ষণশীল প্রথাকে দু’পায়ের তলায় মাড়িয়ে আজ বিশ্বের বুকে নিজেকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছেন তিনি। এসবের পিছনে আছে তার জীবনের কিছু কষ্ট, না পাওয়ার বেদনা?
১৯৯৩ সালে লেবাননের বেইরুটে জন্ম। মাত্র ১০ বছর বয়সে পরিবারের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করা শুরু। সেই ২০০০ সালে। স্কুল পেরিয়ে ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট এল পাসো থেকে ইতিহাস বিষয়ে বিএ ডিগ্রি অর্জন। ২০১৪ সালে স্থানীয় ফাস্ট ফুড রেঁস্তোরায় কাজ শুরু। তারপর কোনভাবে জড়িয়ে পড়েন নীল-দুনিয়ায়। গত বছরের ডিসেম্বর ২৮ তারিখে তাকে পর্ণহাব তাদের ওয়েবসাইটের বিশ্বের ১ নম্বরের পর্ণোতারকা খ্যাতি দেয়!
মধ্যপ্রাচ্যে নানা রক্ষণশীল প্রথায় জর্জরিত মহিলা সমাজের কাছে এই ঘটনা অবাক করার মতই। অন্তত, যে দেশে আইএসআইএসের মতো জঙ্গি গোষ্ঠীর নেতারা মহিলাদের বাজার বসাতেও পিছু পা হন না। ‘দস্যি মেয়ে’ এখানেই থেমে থাকেননি। সম্প্রতি মিঁয়া ইনস্টাগ্রাম ও টুইটারে নিজের একটি ছবি শেয়ার করেছেন, যেখানে মিঁয়ার হাতে আরবি ভাষায় লেখা লেবাননের জাতীয় সঙ্গীতের প্রথম লাইন।
স্বাভাবিকভাবেই মিঁয়ার উত্থানে হইচই পড়েছে মধ্যপ্রাচ্যে। মৌলবাদী সংগঠনগুলিও বসে নেই সমালোচনা করতে৷ মিয়া এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় থাকেন। কিছুদিন আগে নিন্দার জবাবও দিয়েছেন নিজের টুইটারে৷ মিঁয়া লিখেছেন, ‘আমাকে ছাড়া কি মধ্যপ্রাচ্যে আর কোনও গুরুতর সমস্যা নেই? দেশের একটা প্রেসিডেন্ট খুঁজে পাওয়া গেল? আইএসআইএস জঙ্গিদের বিষয়ে কী ভাবছে মধ্যপ্রাচ্য?’ ২১ বছরের মিয়া খলিফার এই সব মন্তব্য শুনে অনেকেই থমকে গিয়েছে।
ব্যাপারটা মোটেও অস্বাভাবিক নয়। একজন আরব দেশের পর্ন স্টার হয়ে ইসলামকে অপমান করবেন তাও পর্ন ভিডিওতে? এর মানে হচ্ছে আপনি আজরাইলকে মিস্কল দিচ্ছেন। সে যাই হোক, পরবর্তীতে ওয়াশিংটন পোষ্টকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এই নীল-সুন্দরী বলেছেন, ব্যাপারটাকে স্যাটায়ার হিসেবে নিয়েছেন তিনি। ব্যাপারটা এভাবেই দেখা উচিত!
খলিফা বলেছেন, এককালে লেবানীজ জাতি নিজেদের মধ্যপ্রাচ্যের সর্বাধুনিক বলে গর্ব করত। তারা পাশ্চাত্য রীতিনীতি এতটাই অনুকরণ করত যে, নিজেদের নিয়ে গর্বিত ছিল। আজ তারা আদিম রীতিতে বিশ্বাসিত হয়ে শোষিত হয়ে গিয়েছে। তারা ভুলে গিয়েছে নারী অধিকার! স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠেছে, এসব কি শুধুই মিয়ার কথা? নাকি তিনি কারও প্রতিনিধি হয়ে বিশ্বে সামনে তুলে ধরছে এসব কথা?
No comments:
Post a Comment