As the time goes on, the change is gradually changing around us. Changes the character of the disease. So there are changes in the medical field. This is just such a lacuna therapy! A long time ago, the creature that has come to know our opponent as the whole human society, using the leech, it is now possible to heal one trickle! The name of this therapy has been named Junk Therapy.
In fact, in this 21st century, lecture therapy was so popular, but in ancient times, the use of leeks was used in the treatment of multiple diseases. The page of the history page can be found in 1500 BC after all the world had leopard therapies. At that time, it was used in such a way that the number of these animals came down drastically. For this reason, we do not know, but after a while, gradually began to popularize Lech Therapies. The treatment began again in 2004 after this innovative method. During this time, many studies have proved that the leech actually lends itself to the benefit of the body in many ways. For example ...
1. Treatment of heart disease:
A 2011 study showed that the use of the lump in the right way increases blood flow throughout the body.
As a result, the heart's performance began to increase. Actually the leech's saliva or spit plays a special role in this case. In context, this research paper published in the Alternative Medicine Review Journal also claimed that this innovative method plays a special role in reducing the problems of blood clots and foot swelling.
2. Treats Cancer:
By 2030, the epidemic of the epidemic in the world has come to great effect in the treatment of this mortal disease. Multiple studies have shown that if the leucidine saliva is inserted in the body of a cancer patient as well as traditional medicines, then it is possible to treat breast, melanoma, lung and prostate cancer in very few cases. On the other hand, a component called Gillette, which has a leaking lemon, plays a special role in this case.
3. Diabetes keeps the disease under control:
According to experts, in the next 20 years around 366 million people worldwide will be affected by this demise. In such a situation there is no doubt that the need for leukemia therapy has increased. In fact, some studies have found that blood sugar levels keep the control, as well as various complications due to diabetes, such as coronary atherosclerosis, hypoglycemia, and leukemia therapy to help reduce oxidative stress.
4. Reduce the incidence of infectious diseases:
According to a research paper published in the journal Chemotherapy, a type of protein called destillase, which is found in the body of the leucor, does not take time to reduce the prevalence of disease by killing all types of germs after entering our body. In fact, a 2003 study showed that neurosurgical and antimicrobial peptides in the huckel's body play a special role in reducing the infection of any kind.
5. Treat osteoporosis:
Are you wearing a piston for a joint? If you do not take a lemon therapy once! If you do that, you get the benefit. In fact, there is improvement in the supply of blood as there is some litter in the pain area. This does not take time to reduce the incidence of osteoporosis.
6. Reduces ear pain:
In some case studies, there is no substitute for the leech to reduce the angular angle. In this case, a leopard will be behind the ear, and some time in front of an ear. If you do 3-4 days in such a way, the pain will disappear completely.
সময় যত এগচ্ছে, তত ধীরে ধীরে বদলে যাচ্ছে আমাদের চারপাশ। বদলাচ্ছে রোগের চরিত্রও। তাই তো চিকিৎসাক্ষেত্রেও পরিবর্তন আসছে প্রতিনিয়ত। এই যেমন জোঁক থেরাপির কথাই ধরুণ! কিছুদিন আগে পর্যন্ত যে প্রাণীটিকে আমাদের প্রতিপক্ষ হিসেবে জেনে এসেছে সমগ্র মানবসমাজ, সেই জোঁককে কাজে লাগিয়ে আজকাল সারিয়ে ফেলা সম্ভব হচ্ছে একের পর এক জোটিল রোগ! এই থেরাপির নাম দেওয়া হয়েছে জোঁক থেরাপি।
প্রসঙ্গত, এই ২১ শতকে লিচ থেরাপি এতটা জনপ্রিতা পেলেও প্রাচীনকালেও কিন্তু একাধিক রোগের চিকিৎসায় জোঁককে কাজে লাগানো হত। ইতিহাসের পাতা ওল্টালে জানতে পারা যায় ১৫০০ বিসি-এর পর থেকে সারা বিশ্বেই জোঁক থেরাপির চল ছিল। সে সময় এত মাত্রায় জোঁকের ব্যবহার হত যে এক সময় গিয়ে এই প্রাণীটির সংখ্যা মারাত্মক কমে আসে। এই কারণেই কিনা জানা নেই, তবে একটা সময়ের পর থেকে ধীরে ধীরে লিচ থেরাপির জনপ্রিয়তা করতে শুরু করে। ফের এই অভিনব পদ্ধতিতে চিকিৎসা শুরু হয় ২০০৪ সালের পর থেকে। এই সময় একাধিক গবেষণায় প্রমাণিত হয় যে জোঁক বাস্তবিকই নানাভাবে শরীরের উপকারে লেগে থাকে। যেমন ধরুন...
১. হার্টের রোগের চিকিৎসায় কাজে আসে:
২০১১ সালে হওয়া একটি গবেষণায় দেখা যায় ঠিক পদ্ধতিতে জোঁককে ব্যবহার করলে সারা শরীরে রক্তের প্রবাহ বেড়ে যায়।
ফলে স্বাভাবিকভাবেই হার্টের কর্মক্ষমতা বাড়তে শুরু করে। আসলে জোঁকের স্যালাইভা বা থুতু এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রসঙ্গত, অলটারনেটিভ মেডিসিন রিভিউ জার্নালে প্রকাশিত এই গবেষণা পত্রে আরও দাবি করা হয়েছিল যে ব্লাড ক্লট এবং পা ফুলে যাওয়ার মতো সমস্যা কমাতেও এই অভিনব পদ্ধতিটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
২. ক্যান্সার রোগের চিকিৎসা করে:
২০৩০ সালের মধ্যে সারা বিশ্বে মহামারির আকার নিতে চলা এই মারণ রোগের চিকিৎসায় দারুন কাজে আসে জোঁক। একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে চিরাচরিত ওষুধের পাশাপাশি ক্যান্সার রোগীর শরীরে যদি জোঁকের স্যালাইভা প্রবেশ করানো যায়, তাহলে ব্রেস্ট, মেলানোমা, লাং এবং প্রস্টেট ক্যান্সারের প্রকোপ অনেকাংশেই কমানা সম্ভব হয়। পসঙ্গত, জোঁকের থুতুতে থাকা গিলেন্টেন নামক একটি উপাদান এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৩. ডায়াবেটিস রোগকে নিয়ন্ত্রণে রাখে:
বিশেষজ্ঞদের মতে আগামী ২০ বছরের মধ্যে সারা বিশ্বে প্রায় ৩৬৬ মিলিয়ান মানুষ এই মারণ রোগের শিকার হবে। এমন পরিস্থিতিতে সুস্থ থাকতে জোঁক থেরাপির প্রয়োজন যে বেড়েছে সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। আসলে বেশ কিছু স্টাডিতে দেখা গেছে রক্তে শর্করারা মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার পাশাপাশি ডায়াবেটিসের কারণে হওয়া নানাবিধ জটিলতা, যেমন করনারি অ্যাথেরোস্কলেরোসিস, হাইপারগ্লাইসেমিয়া এবং অক্সিটেডিভ স্ট্রেস কমাতে জোঁক থেরাপি দারুন কাজে আসে।
৪. ছোঁয়াচে রোগের প্রকোপ কমায়:
কেমোথেরাপি নামক জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণা পত্র অনুসারে জোঁকের শরীরে থাকা ডেস্টাবিলেস নামক এক ধরনের প্রোটিন আমাদের শরীরে প্রবেশ করার পর সব ধরনের জীবাণুকে মেরে ফেলে রোগের প্রকোপ কমাতে একেবারেই সময় নেয় না। প্রসঙ্গত, ২০০৩ সালে হওয়া একটি গবেষণায় দেখা গেছে জোঁকের শরীরে থাকা নিউরোসিগনালিং এবং অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল পেপটাইড যে কোনও ধরেনর সংক্রমণকে কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৫. অস্টিওপোরোসিসের চিকিৎসা করে:
জয়েন্টে পেইনের কারণে কি একেবারে কাবু হয়ে পরেছেন? তাহলে একবার জোঁক থেরাপি করে দেখুন না! এমনটা করলে উপকার যে পাবেন, তা বলাই যায়। আসলে ব্যথা জায়গায় কিছু সময় জোঁককে রাখলে সেখানে রক্তের সরবরাহে উন্নতি ঘটে। ফলে অস্টিওপোরোসিসের মতো রোগের প্রকোপ কমতে সময় লাগে না।
৬. কানের যন্ত্রণা কমায়:
বেশ কিছু কেস স্টাডিতে দেখা গেছে ক্রণিক কানের যন্ত্রণা কমাতে জোঁকের কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। এক্ষেত্রে একটা জোঁক কানের পিছনে, আর একটি কানের সামনে কিছু সময় রেখে দিতে হবে। এমনভাবে ৩-৪ দিন করলেই দেখবেন যন্ত্রণা একেবারে গায়েব হয়ে যাবে।
No comments:
Post a Comment