Age at least six years. There is no need of earning right now, there is no reason. But this child is earning millions of taka without any income. It does the job of your choice. Even though it is amazing to hear it is the truth. Ryan of US Munec has now filed a nomination for earning money in Forbeso.
It does not have to do anything to earn this money. Just like what his favorite toys are, it explains. All the children of his age loves toys. I love to talk about my favorite toy. Where did the Ryan overcome all others? It is in the backdrop of Ryan's guardians.
When he was four years old, a YouTube channel was opened. The name is given in the name of Raayan. Ryan talks about his favorite toys. It was uploaded to YouTube on YouTube. Seeing Rayan's video starts getting quite popular. Parents of different parts of the world reached YouTube by reaching the rayan channel. And seeing, the kids of his age are just trying to pick a toy. He's the nitty-gritty of the toy.
As the popularity increases, the number of viewers increases. Earn well with earnings. As shown in the sequence, the six-year-old Ryan has earned more than Taka million from Youtube.
Not only toys, she also heard about her favorite lugens. Which can be called a lot of reviews. But Rayan's review is one of the features, there is no harm. Whatever she likes in the disguise, she says frankly. Naturally, the guardians can reach the child's heart through the rayans.
According to the Forbes list, the highest earnings from YouTube in the year 2007 Even the popular YouTube personality Lily Singh has been influenced. There are many hobbies of toy. But you can earn money to play in the game!
বয়স মোটে ছয় বছর। এই মুহূর্তে উপার্জনের তেমন কোনো দরকার নেই, তাগিদও নেই। কিন্তু প্রায় বিনা আয়াসেই কোটি টাকা রোজগার করে এই শিশু। তাও নিজের পছন্দের কাজটি করেই। শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্য। মার্কিন মুলুকের রায়ান এখন উপার্জনের নিরিখে নাম লিখিয়ে ফেলেছে ফোবর্সেও।
এই অর্থ উপার্জনে তেমন কিছুই করতে হয় না তাকে। শুধু তার পছন্দের খেলনাগুলো কী রকম লাগে, তাইই ব্যাখ্যা করে। তা তার বয়সী সব বাচ্চাই খেলনা ভালবাসে। নিজের পছন্দের খেলনা নিয়ে কথা বলতেও ভালবাসে। কোথায় রায়ান টেক্কা দিয়ে গেল বাকি সবাইকে? এর নেপথ্যে অবশ্য আছে রায়ানের অভিভাবকরা।
তার যখন বছর চারেক বয়স, তখন একটি ইউটিউব চ্যানেল খোলা হয়। নাম দেওয়া হয় রায়ানের নামেই। রায়ান তার পছন্দের খেলনাগুলো নিয়ে কথা বলত। তা ভিডিও করে তুলে দেওয়া হতো ইউটিউবে। দেখতে দেখতে রায়ানের ভিডিও বেশ জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের অভিভাবকরা ইউটিউব সার্চ করে পৌঁছে যেতেন রায়ানের চ্যানেলে। আর দেখে নিতেন, তার বয়সী বাচ্চারা ঠিক কোন খেলনা পছন্দ করছে। সে খেলনার খুঁটিনাটি ইত্যাদি।
যত জনপ্রিয়তা বাড়ে, তত বাড়ে দর্শকসংখ্যা। পাল্লা দিয়ে বাড়ে উপার্জনও। ক্রমে দেখা যাচ্ছে, ছয় বছর বয়সের রায়ান ইউটিউব থেকে উপার্জন করেছে কোটি টাকারও বেশি।
শুধু খেলনা নয়, নিজের পছন্দের লজেন্সের কথাও শোনায় সে। যাকে অনেকটা রিভিউ বলা যেতে পারে। তবে রায়ানের রিভিউয়ের একটাই বৈশিষ্ট্য, সেখানে কোনো ভেজাল নেই। শিশুমনে যা ভাল লাগে, সে তাই অকপটে বলে দেয়। স্বাভাবিকভাবেই অভিভাবকরা শিশুমনে নাগাল পেতে পারে রায়ানের মাধ্যমেই।
২০১৭’য় ইউটিউব থেকে সবচেয়ে বেশি উপার্জনের নিরিখে রায়ানের চ্যানেলকেই শীর্ষে রেখেছে ফোর্বস। এমনকী জনপ্রিয় ইউটিউব ব্যক্তিত্ব লিলি সিংকেও ছাপিয়ে গিয়েছে সে। খেলনার শখ তো অনেকেরই থাকে। কিন্তু খেলতে খেলতে এরকম উপার্জন করতে পারে ক’জনে!
It does not have to do anything to earn this money. Just like what his favorite toys are, it explains. All the children of his age loves toys. I love to talk about my favorite toy. Where did the Ryan overcome all others? It is in the backdrop of Ryan's guardians.
When he was four years old, a YouTube channel was opened. The name is given in the name of Raayan. Ryan talks about his favorite toys. It was uploaded to YouTube on YouTube. Seeing Rayan's video starts getting quite popular. Parents of different parts of the world reached YouTube by reaching the rayan channel. And seeing, the kids of his age are just trying to pick a toy. He's the nitty-gritty of the toy.
As the popularity increases, the number of viewers increases. Earn well with earnings. As shown in the sequence, the six-year-old Ryan has earned more than Taka million from Youtube.
Not only toys, she also heard about her favorite lugens. Which can be called a lot of reviews. But Rayan's review is one of the features, there is no harm. Whatever she likes in the disguise, she says frankly. Naturally, the guardians can reach the child's heart through the rayans.
According to the Forbes list, the highest earnings from YouTube in the year 2007 Even the popular YouTube personality Lily Singh has been influenced. There are many hobbies of toy. But you can earn money to play in the game!
বয়স মোটে ছয় বছর। এই মুহূর্তে উপার্জনের তেমন কোনো দরকার নেই, তাগিদও নেই। কিন্তু প্রায় বিনা আয়াসেই কোটি টাকা রোজগার করে এই শিশু। তাও নিজের পছন্দের কাজটি করেই। শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্য। মার্কিন মুলুকের রায়ান এখন উপার্জনের নিরিখে নাম লিখিয়ে ফেলেছে ফোবর্সেও।
এই অর্থ উপার্জনে তেমন কিছুই করতে হয় না তাকে। শুধু তার পছন্দের খেলনাগুলো কী রকম লাগে, তাইই ব্যাখ্যা করে। তা তার বয়সী সব বাচ্চাই খেলনা ভালবাসে। নিজের পছন্দের খেলনা নিয়ে কথা বলতেও ভালবাসে। কোথায় রায়ান টেক্কা দিয়ে গেল বাকি সবাইকে? এর নেপথ্যে অবশ্য আছে রায়ানের অভিভাবকরা।
তার যখন বছর চারেক বয়স, তখন একটি ইউটিউব চ্যানেল খোলা হয়। নাম দেওয়া হয় রায়ানের নামেই। রায়ান তার পছন্দের খেলনাগুলো নিয়ে কথা বলত। তা ভিডিও করে তুলে দেওয়া হতো ইউটিউবে। দেখতে দেখতে রায়ানের ভিডিও বেশ জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের অভিভাবকরা ইউটিউব সার্চ করে পৌঁছে যেতেন রায়ানের চ্যানেলে। আর দেখে নিতেন, তার বয়সী বাচ্চারা ঠিক কোন খেলনা পছন্দ করছে। সে খেলনার খুঁটিনাটি ইত্যাদি।
যত জনপ্রিয়তা বাড়ে, তত বাড়ে দর্শকসংখ্যা। পাল্লা দিয়ে বাড়ে উপার্জনও। ক্রমে দেখা যাচ্ছে, ছয় বছর বয়সের রায়ান ইউটিউব থেকে উপার্জন করেছে কোটি টাকারও বেশি।
শুধু খেলনা নয়, নিজের পছন্দের লজেন্সের কথাও শোনায় সে। যাকে অনেকটা রিভিউ বলা যেতে পারে। তবে রায়ানের রিভিউয়ের একটাই বৈশিষ্ট্য, সেখানে কোনো ভেজাল নেই। শিশুমনে যা ভাল লাগে, সে তাই অকপটে বলে দেয়। স্বাভাবিকভাবেই অভিভাবকরা শিশুমনে নাগাল পেতে পারে রায়ানের মাধ্যমেই।
২০১৭’য় ইউটিউব থেকে সবচেয়ে বেশি উপার্জনের নিরিখে রায়ানের চ্যানেলকেই শীর্ষে রেখেছে ফোর্বস। এমনকী জনপ্রিয় ইউটিউব ব্যক্তিত্ব লিলি সিংকেও ছাপিয়ে গিয়েছে সে। খেলনার শখ তো অনেকেরই থাকে। কিন্তু খেলতে খেলতে এরকম উপার্জন করতে পারে ক’জনে!
No comments:
Post a Comment