In the Fushun city of Liaoning province of China, a school has recently closed a school to educate men to make 'subordinate' the authorities concerned. The symbolic image is from the BBC.
Women of the school were taught that in the hands of a man and his mother can not be said anything! Not to mention counter-talk or to say anything away. Apart from this, women were advised to stay at the lowest level in the job market too. Because, the aim of this educational institution is to train women to make 'subordinate' of men.
The BBC has reported that this special educational institution was built in Fushun, China's Liaoning province. The name of the institute is Fushun School of Traditional Culture. The local education bureau has recently closed this school. Related officials say that it has been closed because of socialist values. Critics say that there are more educational institutions in China. The country's government is now trying to identify these educational institutions.
The reason for the closure of the educational institution was that women students were taught according to the traditional values of China. There the women were taught that they should always be subordinate and obedient to men. Some video images of teacher's speech in the class have already spread to social media.
Some video images of this type of video were posted on the news website Video Pearce. In one video, the lecturers are speaking against gender equality. It has been said that women should not enter the job. And if you have to enter, then the following should be in the rank. At the same time, it is advisable to follow all the words of parents, brothers and husbands, women students.
Besides, it was also advised not to protest the husband's unilateral divorce, the students of the school were advised. In another video, a lecturer said to his students, "Whatever your husbands ask you to do, you should answer" Yes, I am doing it now. "
China's newspaper Global Times reported that the institute was opened in 2011. While closing it, several employees of the school also protested. Their claim, the purpose of the organization was to highlight the local culture and spread among the students. The aim of the organization of the video footage of social media spreading is to misrepresent.
Meanwhile, the local education bureau of Fushun City said that what the students of the educational institute taught was contrary to social and socialist values. Such institute should be closed immediately.
চীনের লিয়াওনিং প্রদেশের ফুশুন শহরে নারীদের পুরুষের ‘অধস্তন’ বানানোর শিক্ষা দেওয়া একটি স্কুল সম্প্রতি বন্ধ করে দিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। প্রতীকী ছবিটি বিবিসির সৌজন্যে।
স্কুলটির নারী শিক্ষার্থীদের শেখানো হতো যে পুরুষের হাতে বকা ও মার খেলেও কিচ্ছুটি বলা যাবে না! পাল্টা মার দেওয়া বা কিছু বলা তো দূরের কথা। এ ছাড়া চাকরিবাকরিতেও একদম নিচের স্তরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হতো নারীদের। কারণ, এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য নারীকে পুরুষের ‘অধস্তন’ বানানোর প্রশিক্ষণ দেওয়া।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, চীনের লিয়াওনিং প্রদেশের ফুশুন শহরে এই বিশেষ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি তৈরি হয়েছিল। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির নাম ফুশুন স্কুল অব ট্র্যাডিশনাল কালচার। স্থানীয় শিক্ষা ব্যুরো সম্প্রতি এই স্কুলটি বন্ধ করে দিয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, সমাজতান্ত্রিক মূল্যবোধের পরিপন্থী হওয়ায় এটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সমালোচকেরা বলছেন, চীনে এমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আরও আছে। দেশটির সরকার এখন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে চিহ্নিত করার চেষ্টা করছে।
বন্ধ হয়ে যাওয়া ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের যুক্তি, নারী শিক্ষার্থীদের চীনের ঐতিহ্যবাহী মূল্যবোধ অনুযায়ী শিক্ষা দেওয়া হচ্ছিল। সেখানে নারীদের শেখানো হতো যে তাদের সব সময় পুরুষের অধস্তন ও বাধ্যগত থাকতে হবে। শ্রেণিকক্ষে দেওয়া শিক্ষকদের বক্তব্যের কিছু ভিডিও চিত্র এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
সংবাদবিষয়ক ওয়েবসাইট ভিডিও পিয়ারে এ ধরনের কিছু ভিডিও চিত্র পোস্ট করা হয়েছে। এক ভিডিও চিত্রে দেখা গেছে, প্রভাষকেরা লৈঙ্গিক সমতার বিরুদ্ধে বক্তব্য দিচ্ছেন। সেখানে বলা হয়েছে, নারীদের চাকরিতে ঢোকাই উচিত নয়। আর যদি ঢুকতেই হয়, তবে নিচের পদেই থাকা উচিত। একই সঙ্গে বাবা, ভাই ও স্বামীর প্রতিটি কথা অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলার পরামর্শ দেওয়া হয় নারী শিক্ষার্থীদের।
এ ছাড়া স্বামীর একতরফা বিবাহবিচ্ছেদের প্রতিবাদ না করারও পরামর্শ দেওয়া হয় ওই স্কুলের শিক্ষার্থীদের। আরেক ভিডিও চিত্রে দেখা গেছে, একজন প্রভাষক তাঁর শিক্ষার্থীদের বলছেন, ‘তোমাদের স্বামীরা যত যাই করতে বলুক না কেন, তোমাদের উত্তর হওয়া উচিত ‘হ্যাঁ, এখনই করছি।’
চীনের পত্রিকা গ্লোবাল টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, ওই ইনস্টিটিউট ২০১১ সালে খোলা হয়। এটি বন্ধ করে দেওয়ার সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বেশ কয়েকজন কর্মী প্রতিবাদও করেছিলেন। তাঁদের দাবি, প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্য ছিল দেশীয় সংস্কৃতিকে তুলে ধরা ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও চিত্রের প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য-উদ্দেশ্যকে ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
এদিকে ফুশুন শহরের স্থানীয় শিক্ষা ব্যুরো বলেছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীদের যা শেখাচ্ছিল, তা সামাজিক ও সমাজতান্ত্রিক মূল্যবোধের পরিপন্থী। এ ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করে দেওয়া উচিত।
Women of the school were taught that in the hands of a man and his mother can not be said anything! Not to mention counter-talk or to say anything away. Apart from this, women were advised to stay at the lowest level in the job market too. Because, the aim of this educational institution is to train women to make 'subordinate' of men.
The BBC has reported that this special educational institution was built in Fushun, China's Liaoning province. The name of the institute is Fushun School of Traditional Culture. The local education bureau has recently closed this school. Related officials say that it has been closed because of socialist values. Critics say that there are more educational institutions in China. The country's government is now trying to identify these educational institutions.
The reason for the closure of the educational institution was that women students were taught according to the traditional values of China. There the women were taught that they should always be subordinate and obedient to men. Some video images of teacher's speech in the class have already spread to social media.
Some video images of this type of video were posted on the news website Video Pearce. In one video, the lecturers are speaking against gender equality. It has been said that women should not enter the job. And if you have to enter, then the following should be in the rank. At the same time, it is advisable to follow all the words of parents, brothers and husbands, women students.
Besides, it was also advised not to protest the husband's unilateral divorce, the students of the school were advised. In another video, a lecturer said to his students, "Whatever your husbands ask you to do, you should answer" Yes, I am doing it now. "
China's newspaper Global Times reported that the institute was opened in 2011. While closing it, several employees of the school also protested. Their claim, the purpose of the organization was to highlight the local culture and spread among the students. The aim of the organization of the video footage of social media spreading is to misrepresent.
Meanwhile, the local education bureau of Fushun City said that what the students of the educational institute taught was contrary to social and socialist values. Such institute should be closed immediately.
চীনের লিয়াওনিং প্রদেশের ফুশুন শহরে নারীদের পুরুষের ‘অধস্তন’ বানানোর শিক্ষা দেওয়া একটি স্কুল সম্প্রতি বন্ধ করে দিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। প্রতীকী ছবিটি বিবিসির সৌজন্যে।
স্কুলটির নারী শিক্ষার্থীদের শেখানো হতো যে পুরুষের হাতে বকা ও মার খেলেও কিচ্ছুটি বলা যাবে না! পাল্টা মার দেওয়া বা কিছু বলা তো দূরের কথা। এ ছাড়া চাকরিবাকরিতেও একদম নিচের স্তরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হতো নারীদের। কারণ, এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য নারীকে পুরুষের ‘অধস্তন’ বানানোর প্রশিক্ষণ দেওয়া।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, চীনের লিয়াওনিং প্রদেশের ফুশুন শহরে এই বিশেষ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি তৈরি হয়েছিল। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির নাম ফুশুন স্কুল অব ট্র্যাডিশনাল কালচার। স্থানীয় শিক্ষা ব্যুরো সম্প্রতি এই স্কুলটি বন্ধ করে দিয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, সমাজতান্ত্রিক মূল্যবোধের পরিপন্থী হওয়ায় এটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সমালোচকেরা বলছেন, চীনে এমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আরও আছে। দেশটির সরকার এখন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে চিহ্নিত করার চেষ্টা করছে।
বন্ধ হয়ে যাওয়া ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের যুক্তি, নারী শিক্ষার্থীদের চীনের ঐতিহ্যবাহী মূল্যবোধ অনুযায়ী শিক্ষা দেওয়া হচ্ছিল। সেখানে নারীদের শেখানো হতো যে তাদের সব সময় পুরুষের অধস্তন ও বাধ্যগত থাকতে হবে। শ্রেণিকক্ষে দেওয়া শিক্ষকদের বক্তব্যের কিছু ভিডিও চিত্র এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
সংবাদবিষয়ক ওয়েবসাইট ভিডিও পিয়ারে এ ধরনের কিছু ভিডিও চিত্র পোস্ট করা হয়েছে। এক ভিডিও চিত্রে দেখা গেছে, প্রভাষকেরা লৈঙ্গিক সমতার বিরুদ্ধে বক্তব্য দিচ্ছেন। সেখানে বলা হয়েছে, নারীদের চাকরিতে ঢোকাই উচিত নয়। আর যদি ঢুকতেই হয়, তবে নিচের পদেই থাকা উচিত। একই সঙ্গে বাবা, ভাই ও স্বামীর প্রতিটি কথা অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলার পরামর্শ দেওয়া হয় নারী শিক্ষার্থীদের।
এ ছাড়া স্বামীর একতরফা বিবাহবিচ্ছেদের প্রতিবাদ না করারও পরামর্শ দেওয়া হয় ওই স্কুলের শিক্ষার্থীদের। আরেক ভিডিও চিত্রে দেখা গেছে, একজন প্রভাষক তাঁর শিক্ষার্থীদের বলছেন, ‘তোমাদের স্বামীরা যত যাই করতে বলুক না কেন, তোমাদের উত্তর হওয়া উচিত ‘হ্যাঁ, এখনই করছি।’
চীনের পত্রিকা গ্লোবাল টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, ওই ইনস্টিটিউট ২০১১ সালে খোলা হয়। এটি বন্ধ করে দেওয়ার সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বেশ কয়েকজন কর্মী প্রতিবাদও করেছিলেন। তাঁদের দাবি, প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্য ছিল দেশীয় সংস্কৃতিকে তুলে ধরা ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও চিত্রের প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য-উদ্দেশ্যকে ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
এদিকে ফুশুন শহরের স্থানীয় শিক্ষা ব্যুরো বলেছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীদের যা শেখাচ্ছিল, তা সামাজিক ও সমাজতান্ত্রিক মূল্যবোধের পরিপন্থী। এ ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করে দেওয়া উচিত।
No comments:
Post a Comment