Recently, a study has found that, if the men have sexually cheated their life partner, they can quickly and easily find it. And men are very painful in this. Women also feel embarrassed if their male or female is involved in sexual harassment. But they are more painful if their man becomes emotionally more intimate with any other woman. On the other hand, men are more painful if their woman is physically close to any other man.
When women are generally angry, it can be easily expressed in languages. On the other hand, when men were angry, they were in danger when expressing anger over their temperament and losing control of their temperament. The part of men's brain that controls anger is related to the part of their brain which also suggests physical activity. And the part of women in the brain that controls anger is associated with the part of talking about their brain. That is why women are angry and started screaming. And men take physical action and are in danger.
Moreover, conflicts between women can lead to stress, anxiety, fear and sadness. But the persecution is made from clashes between men. The positive aspect of this is that men win the competition. And the negative aspect is that men can get involved in unnecessary debate. Again women feel emotions more than men and express emotions better. Because that's how women's physical and emotional formation has been created.
সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, পুরুষরা তাদের জীবন সঙ্গিনী যদি যৌন প্রতারণা করে তা দ্রুত ও সহজে টের পেয়ে যান। আর পুরুষরা এতে খুব বেশি বেদনাহত হন। নারীরাও তাদের পুরুষটি যৌন প্রতারণা করলে মর্মাহত হন। কিন্তু তারা বেশি বেদনাহত হন যদি তাদের পুরুষটি অন্য কোনো নারীর সঙ্গে আবেগগতভাবে বেশি ঘনিষ্ঠ হয়ে পড়েন। অন্যদিকে, পুরুষরা বেশি বেদনাহত হন যদি তাদের নারীটি অন্য কোনো পুরুষের সঙ্গে দৈহিকভাবে ঘনিষ্ঠ হন।
আবার নারীরা সাধারণত ক্ষুব্ধ হলে তা ভাষায়ই প্রকাশ করতে পারেন সহজে। অন্যদিকে, পুরুষরা ক্ষুব্ধ হলে তাদের মেজাজের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শারীরিকভাবে রাগ প্রকাশ করতে গিয়ে বিপদে পড়েন। পুরুষদের মস্তিষ্কের যে অংশ রাগ নিয়ন্ত্রণ করে তা তাদের মস্তিষ্কের সেই অংশের সঙ্গে যুক্ত যা শারীরিক তৎপরতারও নির্দেশ দেয়। আর নারীদের মস্তিষ্কের যে অংশ রাগ নিয়ন্ত্রণ করে তা তাদের মস্তিষ্কের কথা বলার অংশের সঙ্গে যুক্ত। আর এ কারণেই নারীরা ক্ষুব্ধ হলে চিৎকার চেচামেচি শুরু করে। আর পুরুষরা শারীরিক পদক্ষেপ গ্রহণ করে বিপদে পড়েন।
তাছাড়া, নারীদের মধ্যে সংঘর্ষের ফলে মানসিক চাপ, উদ্বেগ, ভয় এবং দুঃখবোধ তৈরি হতে পারে। কিন্তু পুরুষদের মধ্যে সংঘর্ষ থেকে তাড়না তৈরি হয়। এর ইতিবাচক দিক হলো এর ফলে পুরুষরা প্রতিযোগীতায় জয়ী হয়। আর নেতিবাচক দিক হলো এর ফলে পুরুষরা অপ্রয়োজনীয় বিতর্কে জড়িয়ে পড়তে পারেন। আবার পুরুষদের তুলনায় নারীরা আবেগ বেশি অনুভব করেন এবং বেশি ভালোভাবে আবেগ প্রকাশ করতে পারেন। কারণ সেভাবেই নারীদের দৈহিক ও মানসিক গড়ন তৈরি হয়েছে।
When women are generally angry, it can be easily expressed in languages. On the other hand, when men were angry, they were in danger when expressing anger over their temperament and losing control of their temperament. The part of men's brain that controls anger is related to the part of their brain which also suggests physical activity. And the part of women in the brain that controls anger is associated with the part of talking about their brain. That is why women are angry and started screaming. And men take physical action and are in danger.
Moreover, conflicts between women can lead to stress, anxiety, fear and sadness. But the persecution is made from clashes between men. The positive aspect of this is that men win the competition. And the negative aspect is that men can get involved in unnecessary debate. Again women feel emotions more than men and express emotions better. Because that's how women's physical and emotional formation has been created.
সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, পুরুষরা তাদের জীবন সঙ্গিনী যদি যৌন প্রতারণা করে তা দ্রুত ও সহজে টের পেয়ে যান। আর পুরুষরা এতে খুব বেশি বেদনাহত হন। নারীরাও তাদের পুরুষটি যৌন প্রতারণা করলে মর্মাহত হন। কিন্তু তারা বেশি বেদনাহত হন যদি তাদের পুরুষটি অন্য কোনো নারীর সঙ্গে আবেগগতভাবে বেশি ঘনিষ্ঠ হয়ে পড়েন। অন্যদিকে, পুরুষরা বেশি বেদনাহত হন যদি তাদের নারীটি অন্য কোনো পুরুষের সঙ্গে দৈহিকভাবে ঘনিষ্ঠ হন।
আবার নারীরা সাধারণত ক্ষুব্ধ হলে তা ভাষায়ই প্রকাশ করতে পারেন সহজে। অন্যদিকে, পুরুষরা ক্ষুব্ধ হলে তাদের মেজাজের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শারীরিকভাবে রাগ প্রকাশ করতে গিয়ে বিপদে পড়েন। পুরুষদের মস্তিষ্কের যে অংশ রাগ নিয়ন্ত্রণ করে তা তাদের মস্তিষ্কের সেই অংশের সঙ্গে যুক্ত যা শারীরিক তৎপরতারও নির্দেশ দেয়। আর নারীদের মস্তিষ্কের যে অংশ রাগ নিয়ন্ত্রণ করে তা তাদের মস্তিষ্কের কথা বলার অংশের সঙ্গে যুক্ত। আর এ কারণেই নারীরা ক্ষুব্ধ হলে চিৎকার চেচামেচি শুরু করে। আর পুরুষরা শারীরিক পদক্ষেপ গ্রহণ করে বিপদে পড়েন।
তাছাড়া, নারীদের মধ্যে সংঘর্ষের ফলে মানসিক চাপ, উদ্বেগ, ভয় এবং দুঃখবোধ তৈরি হতে পারে। কিন্তু পুরুষদের মধ্যে সংঘর্ষ থেকে তাড়না তৈরি হয়। এর ইতিবাচক দিক হলো এর ফলে পুরুষরা প্রতিযোগীতায় জয়ী হয়। আর নেতিবাচক দিক হলো এর ফলে পুরুষরা অপ্রয়োজনীয় বিতর্কে জড়িয়ে পড়তে পারেন। আবার পুরুষদের তুলনায় নারীরা আবেগ বেশি অনুভব করেন এবং বেশি ভালোভাবে আবেগ প্রকাশ করতে পারেন। কারণ সেভাবেই নারীদের দৈহিক ও মানসিক গড়ন তৈরি হয়েছে।
No comments:
Post a Comment