Tuesday, December 5, 2017

কয়লা ব্যবসা লাটে, যুদ্ধের মেজাজে কিম জং Coal business flourishes, Kim Jong in the war mood



The mountain is also high. Coal hill Rising from the mine, and being accumulated. In the case of the United Nations, Beijing has imposed restrictions in a number of months before purchasing coal from Pyongyang. In North Korea's port city of Rashan, today it has been 'docked' business. But there is another profit from Russia's one exporting firm, China will not do without coal!

The port city is showing the face of the economy - North Korean export economy is in danger. However, the complainant, the ruler Kim Jong Un has no special help in this. He is the perfect only to test the atom. Kim was going through the threat of continuous war to keep America under pressure. The counter of which, today, the Korean air force has started joint exercises in the United States and South Korea's 230 warplanes.

A section of the press says 'War Games' It is said that such a great drill has never happened before. Kim so fold the forehead. The face says, 'provocation of war'. At the same time, Pyongyang is also preparing for a counter-answer.
What is the 'Third World War' inevitably? The Pentagon claimed that there was a need for such a drastic campaign as Kim became increasingly desperate.

US National Security Adviser HM McMaster said, "At the moment, North Korea is the biggest threat to us. "But he refuses to accept the military conflict as the only way to save Kim.

Although North Korea does not want to go to any discussion. On Wednesday, Kim tested another nuclear missile. Pyongyang has once again threatened to root the American soil at their fingertips.

Kim claims that Americans are trying to stop nuclear war. US president Donald Trump plays 'nuclear gambling' in the Korean Peninsula

In this context, America's five-day war-fighting begins today with special significance. Vizilant S. has been named as the annual exercise.

The Pentagon reported that their F-22 fighter made for the war F-35 fighter joins the exercise and about 12,000 soldiers from both countries.

Japan is seeing a series of missile missiles in Siridhur on this side. There also started preparing for a counter-answer. The US National Security Advisor has urged the Chinese to stop supplying fuel to the country, so that Kim could not test a nuclear weapon.

Although North Korea has stopped taking coal from China, there is a doubt about how much China will accept it. A section of the diplomats also say that coal is not exportable, but without fuel, North Korea will not do it! In the case of their coal business, it is being heard that somebody is still trying to send coal to China through the Russian company in Rashan port. The company, which is unwilling to harm itself, And there is a ban on the head.

আরও উঁচু হচ্ছে পাহাড়। কয়লার পাহাড়। খনি থেকে উঠছে, আর জমা হয়েই চলেছে। জাতিসংঘ তো বটেই, পিয়ংইয়ং থেকে কয়লা কেনার ক্ষেত্রে মাস চারেক আগে নিষেধাজ্ঞা চাপিয়েছে বেইজিং। উত্তর কোরিয়ার বন্দর শহর রাসন-এ আজ তাই 'ডকে উঠেছে' ব্যবসা। অথচ এখানকারই অন্য একটি ডক থেকে এন্তার মুনাফা কামিয়ে চলেছে রাশিয়ার একটি রফতানিকারক সংস্থা। কয়লা ছাড়া যে চলবে না চীনের!

বন্দর শহরের চেহারাটাই বলে দিচ্ছে- উত্তর কোরিয়ার রফতানি বাবদ অর্থনীতি ধুঁকছে। অথচ অভিযোগ, শাসক কিম জং উনের এতে বিশেষ হেলদোল নেই। তিনি একাগ্র শুধু পরমাণু পরীক্ষাতেই। আমেরিকাকে চাপে রাখতে এতদিন ধারাবাহিকভাবে যুদ্ধের হুমকিও দিয়ে যাচ্ছিলেন কিম। যার পাল্টা, আবার আজ থেকেই কোরীয় আকাশে যৌথ মহড়া শুরু করে দিয়েছে আমেরিকা ও দক্ষিণ কোরিয়ার ২৩০টি যুদ্ধবিমান।

যাকে সংবাদ মাধ্যমের একাংশ বলছেন 'ওয়ার গেম'। এ-ও বলা হচ্ছে যে, এত বড় মহড়া এর আগে কখনও হয়নি। কিমের তাই কপালে ভাঁজ। মুখে বলছেন, 'যুদ্ধের উস্কানি'। একই সঙ্গে পাল্টা জবাবের প্রস্ততিও চালাচ্ছে পিয়ংইয়ং।
তা হলে কি 'তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ'-ই অবশ্যম্ভাবী? পেন্টাগনের দাবি, কিম যেভাবে ক্রমশ বেপরোয়া হয়ে উঠছেন, তাতে এমন মহড়ার দরকার ছিল।  

মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা এইচ আর ম্যাকমাস্টার তো বলেই দিলেন, 'এই মুহূর্তে উত্তর কোরিয়াই আমাদের কাছে সবচেয়ে বড় হুমকি। ' তবে কিমকে রোখার ক্ষেত্রে সামরিক সংঘাতকেই একমাত্র পথ বলে মানতে নারাজ তিনি।

উত্তর কোরিয়া যদিও কোনও রকম আলোচনাতেই যেতে চাইছে না। গত বুধবার কিম আরও একটি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করেছেন। আমেরিকার মূল ভূখণ্ড তাদের হাতের নাগালে বলে আবারও হুমকি দিয়েছে পিয়ংইয়ং।  

কিমের দাবি, আমেরিকাই যেচে পরমাণু যুদ্ধ বাঁধাতে চাইছে। কোরীয় উপদ্বীপে 'পারমাণবিক জুয়া' খেলছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

এই প্রেক্ষিতেই আজ থেকে শুরু হওয়া আমেরিকার পাঁচ দিনের যুদ্ধ-মহড়া বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। বার্ষিক মহড়া হিসেবে এর নাম দেওয়া হয়েছে ভিজিল্যান্ট এস।  

পেন্টাগন জানিয়েছে, যুদ্ধের জন্য তৈরি  তাদের এফ-২২ যুদ্ধবিমান। মহড়ায় যোগ দিয়েছে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ও দু'দেশের প্রায় ১২ হাজার সেনা।

এ দিকে কিমের ধারাবাহিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষায় সিঁদুরে মেঘ দেখছে জাপানও। সেখানেও পাল্টা জবাব দেওয়ার প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে। কিমের দেশ আর যাতে একটিও পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা করতে না পারে, সে জন্য চীনের কাছে সে দেশে জ্বালানি সরবরাহ বন্ধ রাখার আর্জি জানিয়েছেন আমেরিকার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা।

উত্তর কোরিয়া থেকে কয়লা নেওয়া বন্ধ করলেও, চীন এটা কতটা মানবে-তা নিয়ে একটা সন্দেহ থাকছেই। কূটনীতিকদের একাংশও বলছেন, কয়লা রফতানি না হোক, জ্বালানি ছাড়া যে চলবে না উত্তর কোরিয়ার! তাদের কয়লা ব্যবসার ক্ষেত্রে অবশ্য শোনা যাচ্ছে, রাসন বন্দরের দাপুটে ওই রুশ সংস্থার মাধ্যমে কেউ-কেউ বেআইনিভাবে এখনও চীনে কয়লা পাঠাতে চাইছে। নিজের ক্ষতি করে যা করতে নারাজ ওই সংস্থাটি। আর মাথার উপর নিষেধাজ্ঞার খাঁড়া তো আছেই।  

No comments:

Post a Comment