Monday, December 18, 2017

বিয়ের আগে এই প্রশ্নগুলোর উত্তর জেনে নিন Know the answers to these questions before marriage

Marriage or arranging with love - It requires personal and social preparation for marriage. The success of married life depends largely on the selection of a suitable life partner. However, if someone would like to get married, then some of their favorite questions are required in the North Mela. Well, it is one of the most difficult decisions in life. There is a need to think twice before doing this work. Experts have raised a few questions for people who are planning a wedding or wanting to do the future.

* Is there a mentality to give money as a loan or exchange without exchange?
Although it is one of the most complex issues. After marriage, most worry about controlling the economic condition. Modern girls are employers or businessmen. Many people want to live as a housewife after marriage. The husband has to run all the expenses of the wife.

Thinking as one, you are giving money to one, but you're not asking for something in return. This is an off-charge cost. If that mentality is not there is no problem.
* Are you ready to share all account passwords?
It's really a very difficult thing to do. But all the passwords can be given to the partner? But after marriage, one or both of them can claim to be faithful to the marriage. And I have to pass that faithfulness test. But not the danger but the danger The turmoil will start. Therefore, there will be any relation or digital relationship that may arise before the marriage. There must be the courage to give all the password to the life partner in the proof of honesty.

* Boring habit or bad habit still kept?
Are you often disturbed by your friends or family members? Maybe you do not care But if many people express displeasure, then you have many bad thoughts. After marriage, but do not care about it, do not hold it. Take this matter seriously. Because they seem to be small, they make big problems of married life.

* Can you give him a phone call?
A little complex thing, but the question may apply to boys. Mother's phone is actually seen to be a little away from most of the wives and receives it. Here the view of husband and mother-in-law widening gap between wife and wife widens. This is not a sign of happy marriage. So, you have to keep your mindset fixed. If you can make such a decision, there is no problem thinking about marriage.

Ready to put your hand on the house?
Maybe lying down all day long Or you can cut your day in the race and jump. No matter what you do, you do not have any intention to put your hand on the house. But after marriage, all responsibility should not be left to the wife. There is much more work to manage in the home. So do not be inhuman. Take the responsibility of some of your work in the house with a smile.


ভালোবেসে বিয়ে করুন কিংবা আয়োজন করে- বিয়ের জন্যে ব্যক্তিগত ও সামাজিক প্রস্তুতি দরকার। বিবাহিত জীবনের সাফল্য বহুলাংশেই নির্ভর করে উপযুক্ত জীবনসঙ্গী নির্বাচনের উপর। তবে যদি কেউ বিয়ে করতেই চান, তবে তাদের কিছু প্রশ্নের পছন্দসই উত্তর মেলা জরুরি। বলতেই হয়, জীবনের সবচেয়ে কঠিন সিদ্ধান্তগুলোর মধ্যে এটা একটা। এ কাজে পা বাড়ানোর আগে অবশ্যই দ্বিতীয়বার ভেবে নেওয়া দরকার। বিশেষজ্ঞরা বিয়ের পরিকল্পনা করছেন বা ইচ্ছে হচ্ছে বা ভবিষ্যতে করবেন- এমন মানুষদের জন্যে গুটিকয়েক প্রশ্ন তুলে ধরেছেন।  

* বিনিময় ছাড়া টাকা ধার হিসেবে দেওয়া বা এমনিতেই দেওয়ার মানসিকতা আছে তো? 
যদিও এটা সবচেয়ে জটিল এক বিষয়। বিয়ের পর অর্থনৈতিক অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখা সবচেয়ে চিন্তার। আধুনিক মেয়েরা চাকরিজীবী বা ব্যবসায়ী হন। আবার অনেকেই বিয়ের পর গৃহিনী হিসেবে সংসার করতে চান। তখন স্ত্রীর সব খরচ স্বামীকেই চালাতে হয়।

এক হিসেবে চিন্তা করলে, আপনি একজনকে পয়সা দিচ্ছেন, কিন্তু বিনিময়ে কিছু চাইছেন না। এটা অফেরত যোগ্য খরচ। যদি সেই মানসিকতার হন তো সমস্যা নেই।   
* সব অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড শেয়ার করতে প্রস্তুত আপনি? 
এটা আসলেই খুব কঠিন এক বিষয়। কিন্তু সঙ্গী-সঙ্গিনীকে কি আর সব পাসওয়ার্ড দিয়ে দেওয়া যায়? কিন্তু বিয়ের পর বিশ্বস্ততা আনতে দু'জনের একজন বা উভয়ই দাবি করে বসতেই পারে। আর সেই বিশ্বস্ততার পরীক্ষায় পাস করতে হবে। না করলেও কিন্তু বিপদ। অশান্তি শুরু হবে। কাজেই বিয়ের আগে আপত্তি উঠতে পারে এমন কোনো সম্পর্ক বা ডিজিটাল সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সততার প্রমাণে সব পাসওয়ার্ড জীবনসঙ্গীকে দেওয়ার সাহস থাকতে হবে।   

* বিরক্তিকর অভ্যাস বা বদভ্যাস এখনও ধরে রেখেছেন? 
আপনার নানা কাজে প্রায়ই বন্ধু-বান্ধব বা পরিবারের লোকজন বিরক্ত হয়ে থাকেন? হয়তো পাত্তা দেন না আপনি। কিন্তু অনেকে বিরক্তি প্রকাশ করে থাকলে বুঝতে হবে আপনার মধ্যে একাধিক বদভ্যাস রয়েছে। বিয়ের পর কিন্তু পাত্তা না দিয়ে এসব ধরে রাখলে চলবে না। এ বিষয়কে গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে। কারণ ছোটখাটো মনে হলেও এগুলো দাম্পত্যজীবনের বড় সমস্যার সৃষ্টি করে।   

* মায়ের ফোনকল কী তাকে দিতে পারেন? 
একটু জটিল বিষয়, তবে প্রশ্নটা ছেলেদের জন্যে প্রযোজ্য হতে পারে। মায়ের ফোনকল আসলেই অধিকাংশ ছেলেদের স্ত্রীর কাছ থেকে একটু দূরে গিয়ে তা রিসিভ করতে দেখা যায়। এখানে বউয়ের সঙ্গে স্বামী আর শাশুড়ির বিস্তার ফারাকের দৃশ্যই ফুটে ওঠে। এটা নিশ্চয়ই সুখী দাম্পত্যজীবনের লক্ষণ নয়। কাজেই বিষয়টি আপনাকেই ঠিক করার মানসিকতা রাখতে হবে। যদি আপনি তেমন সিদ্ধান্ত নিতে পারেন তো, বিয়ের চিন্তা করতে সমস্যা নেই।   

* বাড়ির কাজে হাত লাগাতে প্রস্তুত? 
হয়তো সারাদিন শুয়ে-বসে থাকেন। কিংবা দৌড়-ঝাঁপেই দিন কাটে আপনার। যাই করেন না কেন, বাড়ির কাজে হাত লাগানোতে আপনার কোনো ইচ্ছাই নেই। কিন্তু বিয়ের পর সব দায়িত্ব বউয়ের ওপর ছেড়ে দিলে চলবে না। বাড়ি সামলানো আরো অনেক বেশি ঝক্কির কাজ। তাই অমানবিক হবেন না। ঘরের কিছু কাজের দায়িত্ব হাসিমুখে নিজের কাঁধে নিন।  

No comments:

Post a Comment