Published: 28 November, 017 11:47 Online version
One of the most popular places in the world, the tourism destination in Indonesia, the Mount Agung volcano and the eruption of Bali Island has become a terrible situation. The ambiguity in the atmosphere has increased due to the fire-ash-smoke accumulated in extreme energy.
As a result, the Bali airport has been stopped for the second day.
It is known that the ash coil spreads around 3 kilometers above the peak of the top peak of Mount Agung. As a result, volcanic ash may damage or disrupt the engine's engine and also damage reservoir and cooling systems. Visibility decreases for the pilot.
Earlier on Monday morning the Indonesian transport minister announced the closure of the Angura Rai Bimanar for 24 hours. As a result, 400 flights were suspended and 59 thousand travelers were trapped. Airport authorities on Tuesday said all flights were canceled at 7 local time on Wednesday.
Indonesia's National Disaster Management Association spokesman Sutopo Puro Nakroho said the Airport has been opened at some distant Lembawk Islands.
Meanwhile, on Tuesday morning, the disaster management agency said that there was a fire in the night and fire and ashes were pulled out of the blaze.
Residents of 10 kilometers around the volcano are now staying in shelters.
বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় জায়গা ইন্দোনেশিয়ার পর্যটনস্থল বালি দ্বীপের মাউন্ট আগুং আগ্নেয়গিরি ও আগ্নুৎপাতের ফলে জ্বালামুখের পরিস্থিতি ভয়ংকর হয়ে উঠেছে। প্রচণ্ড শক্তিতে আগুন-ছাই-ধোঁয়া উদগীরণে বায়ুমণ্ডলে অস্পষ্টতা বেড়ে গেছে।
ফলে দ্বিতীয় দিনের মতো বালি বিমানবন্দর বন্ধ রেখেছে কর্তৃপক্ষ।
জানা গেছে, মাউন্ট আগুংয়ের শীর্ষ চূড়ার জ্বালামুখ থেকে প্রায় ৩ কিলোমিটার ওপরে ছড়িয়ে পড়েছে ছাইয়ের কুণ্ডলী। ফলে আগ্নেয়গিরির ছাই উড়োজাহাজের ইঞ্জিনে ক্ষতি করতে পারে বা বিকল করে দিতে পারে এবং মজুত জ্বালানি ও শীতলীকরণ ব্যবস্থাও নষ্ট করে দিতে পারে। পাইলটের জন্য দৃশ্যমানতাও কমে যায়।
এর আগে সোমবার সকালে ইন্দোনেশিয়ার পরিবহনমন্ত্রী প্রাথমিকভাবে ২৪ ঘণ্টার জন্য এনগুরা রাই বিমাবন্দর বন্ধ ঘোষণা করেন। এর ফলে ৪০০ ফ্লাইট স্থগিত হয় এবং ৫৯ হাজার ভ্রমণকারী আটকা পড়ে। মঙ্গলবার বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, স্থানীয় সময় বুধবার সকাল ৭টা পর্যন্ত সব ফ্লাইট বাতিল করা হলো।
ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থার মুখপাত্র সুটোপো পুরয়ো নাগরোহো জানিয়েছেন, কিছু দূরের লমবোক দ্বীপের বিমানবন্দর খুলে দেওয়া হয়েছে।
এদিকে মঙ্গলবার সকালে দুর্যোগ ব্যবস্থানা সংস্থা জানিয়েছে, রাতভর আগ্নুৎপাত হয়েছে এবং জ্বালামুখ দিয়ে আগুন ও ছাইয়ের কুণ্ডলী বের হয়েছে।
আগ্নেয়গিরির আশপাশের ১০ কিলোমিটারের মধ্যে বসবাসকারীরা এখন আশ্রয়শিবিরে অবস্থান করছেন।
One of the most popular places in the world, the tourism destination in Indonesia, the Mount Agung volcano and the eruption of Bali Island has become a terrible situation. The ambiguity in the atmosphere has increased due to the fire-ash-smoke accumulated in extreme energy.
As a result, the Bali airport has been stopped for the second day.
It is known that the ash coil spreads around 3 kilometers above the peak of the top peak of Mount Agung. As a result, volcanic ash may damage or disrupt the engine's engine and also damage reservoir and cooling systems. Visibility decreases for the pilot.
Earlier on Monday morning the Indonesian transport minister announced the closure of the Angura Rai Bimanar for 24 hours. As a result, 400 flights were suspended and 59 thousand travelers were trapped. Airport authorities on Tuesday said all flights were canceled at 7 local time on Wednesday.
Indonesia's National Disaster Management Association spokesman Sutopo Puro Nakroho said the Airport has been opened at some distant Lembawk Islands.
Meanwhile, on Tuesday morning, the disaster management agency said that there was a fire in the night and fire and ashes were pulled out of the blaze.
Residents of 10 kilometers around the volcano are now staying in shelters.
বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় জায়গা ইন্দোনেশিয়ার পর্যটনস্থল বালি দ্বীপের মাউন্ট আগুং আগ্নেয়গিরি ও আগ্নুৎপাতের ফলে জ্বালামুখের পরিস্থিতি ভয়ংকর হয়ে উঠেছে। প্রচণ্ড শক্তিতে আগুন-ছাই-ধোঁয়া উদগীরণে বায়ুমণ্ডলে অস্পষ্টতা বেড়ে গেছে।
ফলে দ্বিতীয় দিনের মতো বালি বিমানবন্দর বন্ধ রেখেছে কর্তৃপক্ষ।
জানা গেছে, মাউন্ট আগুংয়ের শীর্ষ চূড়ার জ্বালামুখ থেকে প্রায় ৩ কিলোমিটার ওপরে ছড়িয়ে পড়েছে ছাইয়ের কুণ্ডলী। ফলে আগ্নেয়গিরির ছাই উড়োজাহাজের ইঞ্জিনে ক্ষতি করতে পারে বা বিকল করে দিতে পারে এবং মজুত জ্বালানি ও শীতলীকরণ ব্যবস্থাও নষ্ট করে দিতে পারে। পাইলটের জন্য দৃশ্যমানতাও কমে যায়।
এর আগে সোমবার সকালে ইন্দোনেশিয়ার পরিবহনমন্ত্রী প্রাথমিকভাবে ২৪ ঘণ্টার জন্য এনগুরা রাই বিমাবন্দর বন্ধ ঘোষণা করেন। এর ফলে ৪০০ ফ্লাইট স্থগিত হয় এবং ৫৯ হাজার ভ্রমণকারী আটকা পড়ে। মঙ্গলবার বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, স্থানীয় সময় বুধবার সকাল ৭টা পর্যন্ত সব ফ্লাইট বাতিল করা হলো।
ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থার মুখপাত্র সুটোপো পুরয়ো নাগরোহো জানিয়েছেন, কিছু দূরের লমবোক দ্বীপের বিমানবন্দর খুলে দেওয়া হয়েছে।
এদিকে মঙ্গলবার সকালে দুর্যোগ ব্যবস্থানা সংস্থা জানিয়েছে, রাতভর আগ্নুৎপাত হয়েছে এবং জ্বালামুখ দিয়ে আগুন ও ছাইয়ের কুণ্ডলী বের হয়েছে।
আগ্নেয়গিরির আশপাশের ১০ কিলোমিটারের মধ্যে বসবাসকারীরা এখন আশ্রয়শিবিরে অবস্থান করছেন।
No comments:
Post a Comment