বীর্যপাতের পর খারাপ লাগে কেন Why is it bad after semen

This problem is all psychic and some misconceptions in the mind. Many emotions in the way that emotions are a harmful. This misconception is a bad idea after semen. It is basically the root of the mentality of having some rules of ancient times.

There is no evidence to review repeatedly that there is no harm to the body or mind of moderate sperm.

If you do not sperm during sex, then that sperm is released through spontaneous semen or else it will be broken and absorbed in the body again.



Although absorbed in the body, there is so much less muscular content in sperm that there is no special benefit to the body.

In the opposite period, there is a sense of peace in mental sporadicity and the direct knowledge gained from it will make sex life better in the future. In some religions it is said that the body is made of the best material or semen, so there is no sin in sperm irritation.

The real fact is that semen is a kind of viscous fluid containing proteins, carbohydrates, fats, water and some living cells (sperm) which was created due to the need for transplantation through sexual reproduction. Primary work of semen "genetic information" transfers from one generation to another generation. There is no combination of the best things in the body with him.

Keep in mind that moderate semen is not harmful. However, excessive masturbation and semen need to be inevitable. It becomes a masturbation habit that can cause problems like fasting, reducing sexual feelings, etc.

If you can change the aspect of semen, you will see how pleasant this has become. Most of the world feels pleasure in semen through fucking.


এই সমস্যা পুরোটাই মানসিক এবং সেটার কারণ মনে গেথে থাকা কিছু ভুল ধারণা। বিভিন্ন ভাবাবেগের বশে অনেকেই ভাবে যে বীর্যপাত একটি ক্ষতিকারক। বীর্যপাতের পর খারাপ লাগা এই ভুল ধারণা মূলত প্রাচীন আমলের কিছু নিয়ম-রীতি আঁকড়ে পড়ে থাকার মানসিকতার ফসল।

বার বার পর্যালোচনা করেও এমন কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি যে পরিমিত বীর্যপাতে শরীরের বা মনের কোন ক্ষতি হয়।

আপনি যদি মিলনের সময় বীর্যপাত না করেন তাহলে ওই বীর্য হয় স্বতঃস্ফূর্ত বীর্যস্খলনের মাধ্যমে বেরিয়ে আসবে নতুবা ভেঙ্গে গিয়ে পুণরায় শরীরে শোষিত হবে।



তবে শরীরে শোষিত হলেও বীর্যে এতই কম পরিমাণে পৌস্টিক দ্রব্য থাকে যে তাতে শরীরের বিশেষ কোন উপকার হয় না।

উল্টো পরিমিত বীর্যপাতে মানসিক শান্তি বজায় থাকে এবং তার থেকে যে প্রত্যক্ষ জ্ঞান লাভ হয় তাতে ভবিষ্যতে যৌন জীবন সুখকর হয়। কিছু কিছু ধর্মে বলা হয় যে শরীরের শ্রেষ্ঠ বস্তু দিয়ে নাকি বীর্য তৈরি, তাই অকারণে বীর্যপাত পাপ কাজ।

বাস্তব সত্য এটাই যে বীর্য প্রোটিন, শর্করা, ফ্যাট, জল এবং কিছু জীবিত কোষ (শুক্রাণু) সম্বলিত এক প্রকার সান্দ্র তরল যা বিবর্তনের ধারায় যৌন প্রজননের (sexual reproduction) মাধ্যমে বংশ বিস্তারের প্রয়োজনে সৃষ্টি হয়েছিল। বীর্যের প্রাথমিক কাজ “জেনেটিক তথ্য” এক প্রজন্ম থেকে অপর প্রজন্মে ট্রান্সফার করা। ওর সাথে শরীরের শ্রেষ্ঠ বস্তুর কোন যোগ নেই।

এটা মনে রাখবেন যে পরিমিত বীর্যপাত কোন ক্ষতিকারক বিষয় নয়। তবে অতিরিক্ত হস্তমৈথুন ও বীর্যপাত অবশ্যই অনুচিৎ। তাতে হস্তমৈথুন অভ্যাসে পরিণত হয় যার থেকে শীঘ্রপতন, যৌন অনুভুতি হ্রাস ইত্যাদি সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।

বীর্যপাতের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে পারলেই দেখবে ব্যাপারাটা কেমন উপভোগ্য হয়ে গেছে। পৃথিবীর অধিকাংশ যৌনসঙ্গমের মাধ্যমে বীর্যপাত করে আনন্দ অনুভব করে।