Wednesday, January 17, 2018

মাছ খেলে বুদ্ধি বাড়ে Eating fish increases the intellect!


Eating fish increases intelligence. The evidence from University of Pennsylvania in the United States It is said, the development of intellectuals is faster than those who eat fish less than those who eat less fish or do not eat at all. And it started from childhood.

According to the University of Pennsylvania study, feeding regularly to children increases the intelligence of normalcy. But not every day, IQ is four points higher than those who do not eat fish only when feeding fish only one day a week. Even those who eat fish occasionally, the IQ is 3.3 points higher than normal.

The head of the researcher's team, Pinto Martine, said that if the children regularly feed their fish, the sleep levels required for their growth. Not only during sleep, but also good for sleeping fish.

This survey is conducted, on 541 children of China. They are 9 to 11 years old. 54 percent boys and 46 percent girls. Not only those children, but many of their parents have been asked to answer questions. Based on it, the report was created.

মাছ খেলে বুদ্ধি বাড়ে। যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় এ প্রমাণ মিলেছে। এতে বলা হয়, যারা মাছ কম খায় কিংবা একেবারেই খায় না তাদের চেয়ে যারা মাছ নিয়মিত খায় তাদের বুদ্ধির বিকাশ দ্রুত হয়। আর সেটা শুরু হয় শিশুকাল থেকেই।

পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় বলা হয়েছে, শিশুদের নিয়মিত মাছ খাওয়ালে স্বাভাবিকের তুলনায় বুদ্ধি বাড়ে। তবে প্রতিদিন নয়, শিশুদের সপ্তাহে মাত্র এক দিন মাছ খাওয়ালেই যারা মাছ খায় না তাদের তুলনায় আইকিউ চার পয়েন্ট বেশি হয়। এমনকী যারা মাঝে মধ্যে মাছ খায় তাদের আই কিউও স্বাভাবিকের তুলনায় ৩.৩ পয়েন্ট বেশি হয়।

সেই গবেষক দলের প্রধান পিনটো মারটিন জানিয়েছেন, শিশুদের নিয়মিত মাছ খাওয়ালে তাদের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় ঘুমের মাত্রা ঠিক থাকে। শুধু ঘুমের সময় নয়, ভাল ঘুমের জন্যও উপকারি মাছ।

এই সমীক্ষা চালানো হয়, চীনের ৫৪১ জন শিশুর উপরে। এদের বয়স ৯ থেকে ১১ বছর। ৫৪ শতাংশ ছেলে এবং ৪৬ শতাংশ মেয়ে। শুধু সেই শিশুরাই নয়, তাদের অভিভাবকদের থেকে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর নেওয়া হয়েছে। তার উপরে নির্ভর করেই তৈরি হয়েছি রিপোর্ট।

No comments:

Post a Comment